এইচএসসি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি
HSC Islamic History and Culture 2nd Paper Srijonshil question and answer. HSC History and Culture of Islam 2nd Paper (Srijonshil) Creative Questions Adamji Cantonment College pdf download.
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি
২য় পত্র
সৃজনশীল প্রশ্ন
বিষয় কোড: [২৬৮]
সময়: ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট পূর্ণমান: ৭০
[বিশেষ দ্রষ্টব্য: ডান পাশের সংখ্যা প্রশ্নের পূর্ণমান জ্ঞাপক। নিচের উদ্দীপকগুলো পড় এবং সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। যেকোনো সাতটি প্রশ্নের উত্তর দাও।]
HSC Islamic History and Culture 2nd Paper
Board Question Solution
Srijonshil
Question and Answer
১। গ্রিক সম্রাট আলেকজান্ডার দি গ্রেট বিজেতা হিসেবে ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছেন। তাঁর বিজিত রাজ্যগুলোর মধ্যে পারস্য বিজয় অন্যতম। স্বীয় সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন, সীমান্ত সুরক্ষা, ধন-সম্পদ সংগ্রহ প্রভৃতি কারণে তিনি পারস্য অভিযানে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। পারস্য বিজয়ের পর তিনি উহাকে স্বীয় সাম্রাজ্যভুক্ত করলে পারসিকদের সাথে গ্রিকদের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বন্ধন সুদৃঢ় হয় এবং উভয় জাতি সত্ত্বার সংমিশ্রণে এক নতুন জাতি সত্ত্বার উদ্ভব ঘটে।
ক. কত খ্রিষ্টাব্দে আরবগণ সিন্ধু অভিযান করেন? ১
খ. রাজা দাহির সম্পর্কে কী জান? ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত গ্রিক সম্রাট আলেকজান্ডারের পারস্য অভিযানের সাথে তোমার পঠিত আরবদের সিন্ধু অভিযানের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. গ্রিক পারসিক সভ্যতার সংমিশ্রণ অপেক্ষা আরব জাতি ও ভারতবর্ষের জনজীবনে পারস্পরিক প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ ছিল- উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর। ৪
২। ফয়সাল গার্মেন্টসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ আঞ্চলিকতা ও স্বার্থের খাতিরে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে পড়েন। ফলে প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। গার্মেন্টস মালিক মি. রশিদ অনেক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করে নিজ অফিস কক্ষটি জমকালো ভাবে সজ্জিত করেন। সেখানে যে কারও প্রবেশে কড়াকবি আরোপ করেন। তিনি অফিসে সার্বক্ষণিক নজরদারিরও ব্যবস্থা করেন। ফলে সবক্ষেত্রে তার কঠোর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়।
ক. দিল্লি সালতানাতের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতার নাম কী? ১
খ. বন্দেগানী চেহেলগান (চল্লিশ দাস) সম্পর্কে কী জান? ২
গ. মি. রশিদ-এর প্রশাসনিক পদক্ষেপসমূহের মধ্যে সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের শাসনব্যবস্থার কীরূপ সাদৃশ্য ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মি. রশিদ অপেক্ষা দিল্লির সালতানাত সুদৃঢ়করণে গৃহীত সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের ব্যবস্থাবলি অধিকতর অগ্রগামী ছিল- বিশ্লেষণ কর। ৪
৩। ইসমাইল শাহ অত্যন্ত প্রজারঞ্জক শাসক ছিলেন। প্রজা সাধারণের সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বিধানের লক্ষ্যে তিনি কতিপয় কল্যাণমূলক ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। এসবের মধ্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর দাম নির্ধারণ অন্যতম। নির্ধারিত মূল্যে পণ্য সামগ্রী সরবরাহ, স্বল্প বেতনে সামরিক বাহিনী রক্ষণাবেক্ষণ, মজুদ নিরোধ, পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ প্রভৃতি পদক্ষেপের মাধ্যমে তিনি জনজীবনের কল্যাণ নিশ্চিত করেন।
ক. খলজি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতার নাম কী? ১
খ. ইবনে বতুতা সম্পর্কে কী জান? ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত শাসকের জনকল্যাণমূলক পদক্ষেপসমূহের সাথে তোমার পঠিত সুলতান আলাউদ্দিন খলজির মূল্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মিল ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. আলাউদ্দিন খলজির মূল্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রবর্তনের ফলে জনজীবনে স্বস্তি ও নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত হয়েছিল- বিশ্লেষণ কর। ৪
৪। ১৯৪৭ সালে দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুসিত অঞ্চলসমূহ নিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠিত হয়। পাকিস্তান রষ্ট্রটি দু’ভাগে বিভক্ত করে যথাক্রমে পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান নামে সংবিধিবদ্ধ করা হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের নতুন রাজধানী স্থাপন করা হয় করাচি নগরীতে। তবে রাষ্ট্রের মধ্যস্থলে রাজধানী প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সুবিধা, আবহাওয়াগত সুবিধা ও জনগণের দাবির প্রেক্ষিতে করাচী থেকে ইসলামবাদে রাজধানী স্থানান্তর করা হয়।
ক. তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতার নাম কী? ১
খ. আমীর খসরু সম্পর্কে কী জান? ২
গ. করাচি হতে ইসলামাবাদে রাজধানী স্থানান্তরের সাথে তোমার পঠিত ইতিহাসের কোন শাসকের রাজধানী স্থানান্তরের সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়? ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. উদ্দীপকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শাসকের রাজধানী স্থানান্তরের পরিকল্পনা সঠিক হলেও বাস্তবায়ন দুরূহ ছিল- বিশ্লেষণ কর। ৪
৫। পিতার মৃত্যুর পর আব্দুর রহমান পিতৃরাজ্য হতে বিতারিত হন। পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে গমন করে তথায় তিনি একটি নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠায় তৎপর হন। স্থানীয় জনসমর্থনে অবশেষে তিনি একটি নতুন শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হন। তার নব প্রতিষ্ঠিত রাজ্য অপেক্ষা পার্শ্ববর্তী অঞ্চল অধিক শ্যামল সুন্দর, ধন-সম্পদে পরিপূর্ণ, অনুকূল আবহাওয়া সম্পন্ন হওয়ায় তিনি রাজ্য সম্প্রসারণে ব্রতী হন। পর পর কয়েকটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে তার প্রয়াস সাফল্যম--ত হয়।
ক. পানি পথের ২য় যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়? ১
খ. করুলিয়াত ও পাট্টা ব্যাখ্যা কর। ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত আব্দুর রহমানের সাথে তোমার পঠিত শাসকের ভারতবর্ষে মোঘল রাজবংশের প্রতিষ্ঠার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. ভারতবর্ষে মোঘল রাজবংশের প্রতিষ্ঠায় উক্ত শাসকের অপরাপর প্রচেষ্টাসমূহ যুগান্তকারী ছিল- উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর। ৪
৬। সম্রাট নিজাম উদ্দিন একজন জনপ্রিয় শাসক। নিজে নিষ্ঠাবান মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও তিনি অন্য ধর্মমতের প্রতি সহিষ্ণু ছিলেন। তিনি তার রাজ্যে বসবাসকারী বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীগণের অনুষ্ঠান ভিত্তিক ধর্মীয় আচরণের মতপার্থক্য দূর করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করেন। শাসন পরিচালনায় অন্যান্য ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের সাহায্য লাভের উদ্দেশ্যে তিনি সকল ধর্মের সারবস্তু নিয়ে একটি নতুন ধর্মের প্রবর্তন করেন।
ক. সম্রাট আকবরের পূর্ণ নাম কী? ১
খ. নূরজাহান সম্পর্কে কী জান? ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সম্রাট নিজাম উদ্দিনের সাথে তোমার পঠিত মুঘল শাসকের ধর্মনীতি প্রবর্তনের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. আন্তঃধর্মীয় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠাই উক্ত মুঘল শাসকের সাফল্য ও শ্রেষ্ঠত্ব লাভের অন্যতম কারণ- বিশ্লেষণ কর। ৪
৭। জনাব আব্দুল খালেক গৌরিপুর এলাকার শাসন কর্তা ছিলেন। একাধিক পুত্রের মধ্যে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রথম পুত্রকে তিনি তার উত্তরাধিকারী মনোনীত করেন। তার এ মনোনয়নকে কেন্দ্র করে তার জীবিত অবস্থায় পুত্রদের মধ্যে সংঘাতের সৃষ্টি হয়। অন্যপুত্রগণ এ মনোনয়ন অমান্য করে ভ্রাতৃঘাতী দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। এতে তার বংশের পতন ত্বরান্বিত হয়।
ক. সম্রাট শাহজাহানের পিতার নাম কী? ১
খ. তাজমহল সম্পর্কে কী জান? ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত উত্তরাধিকারী দ্বন্দ্বের সাথে তোমার পঠিত সম্রাট শাহজাহানের পুত্রদের মধ্যে সংঘটিত উত্তরাধিকারীর বিরোধের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. মুঘল শাসন ব্যবস্থায় উত্তরাধিকারী বিরোধ রাষ্ট্র ও জনজীবনে বিপর্যয় ডেকে এনেছিল- বিশ্লেষণ কর। ৪
৮। শান্তিনগর রাষ্ট্রটি আয়তনে বিশাল হওয়ায় এখানে নানা জাতি, ধর্ম ও বর্ণের মানুষ বসবাস করে। দুর্ভাগ্যক্রমে রাষ্ট্রটি এক সময় বিদেশি উপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত হয়। উপনিবেশিক শাসন আমলে শাসক গোষ্ঠীর প্রবর্তিত বৈষম্যনীতির ফলে এই রাষ্ট্রের ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় জাতীয় জীবনে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীতে পরিণত হয়। ক্রমান্বয়ে এখানকার সংখ্যালঘু অধিবাসীগণের মধ্যে স্বতন্ত্র জাতীয়তাবাদী চিন্তা চেতনার প্রসার ঘটতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় এই রাষ্ট্রের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক দলের নেতা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের আর্থসামাজিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে তাদের জন্য আলাদা আলাদা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের জন্য বিদেশি ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব রাখেন। প্রাথমিকভাবে এই প্রস্তাব গৃহীত না হলেও কতিপয় সংশোধনী শেষে পরবর্তীকালে এই প্রস্তাবের ওপর ভিত্তি করেই রাষ্ট্রটি ভেঙ্গে একাধিক স্বাধীন রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
ক. কত খ্রিষ্টাব্দে ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয়? ১
খ. দ্বৈত শাসন ব্যাখ্যা কর। ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রস্তাবের সাথে তোমার পঠিত লাহোর প্রস্তাবের তুলনা কর। ৩
ঘ. তুমি কি মনে কর উদ্দীপকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ নিহিত ছিল? বিশ্লেষণ কর। ৪
৯। জামশেদনগর রাষ্ট্রটি দুটি বিচ্ছিন্ন অঞ্চল নিয়ে গঠিত ছিল। রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠার পর জামশেদনগর সরকার পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য জাজনগরের প্রতি নানা বৈষম্যমূলক নীতি প্রবর্তন করে। প্রথমেই জাজনগর জনগণের মাতৃভাষার পরিবর্তে জামশেদ নগরের ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করে। এর প্রতিবাদে রাজ্যে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে ওঠে। সরকারের দমন নীতির ফলে জাজনগরের কতিপয় সংগ্রামী জনতা শাহাদৎ বরণ করে।
ক. কে, কখন উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করেন? ১
খ. দ্বি-জাতিতত্ত্ব ব্যাখ্যা কর। ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত জাজনগরের ভাষা আন্দোলনের সাথে তোমার পঠিত ভাষা আন্দোলনের কীরূপ সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে পরবর্তী মুক্তি সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছিল? বিশ্লেষণ কর। ৪
১০। আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। বৈদেশিক শাসন, শোষণ, নিপীড়ন, নির্যাতন, বর্ণবৈষম্য ও গৃহযুদ্ধের ফলে আমেরিকা যখন বিপর্যস্ত, তখন তিনি তার দীর্ঘভাষণে জনগণের মুক্তি ও করণীয় কার্যাবলির দিকনির্দেশনামূলক ভাষণ প্রদান করেন। তার এ ঐতিহাসিক ভাষণ ‘গেটিসবার্গ ভাষণ’ নামে বিখ্যাত হয়ে আছে।
ক. আগরতলা মামলা কত খ্রিষ্টাব্দে দায়ের করা হয়? ১
খ. মৌলিক গণতন্ত্র সম্পর্কে কী জান? ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ভাষণের সাথে তোমার পঠিত বাঙালি মহান নেতা প্রদত্ত ভাষণের তুলনা কর। ৩
ঘ. তোমার পঠিত মহান নেতা প্রদত্ত ভাষণ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দিকনির্দেশনামূলক ভাষণ- বিশ্লেষণ কর। ৪
১১। আফ্রিকা মহাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় নেলসন ম্যান্ডেলা একটি স্মরণীয় নাম। দয়া, সরলতা, উদারতা, উপস্থিত বুদ্ধি, প্রখর বক্তব্য প্রদানের সক্ষমতা, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা প্রভৃতি চারিত্রিক গুণাবলি তাঁকে বিশ্বের দরবারে এক মহানায়কের চরিত্রে প্রতিফলিত করেছে। রাজনীতির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বে অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। এভাবে একজন মেহনতি মানুষ নিজের প্রতিভায় দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট পদ লাভে সমর্থ হয়েছিলেন। তিনি স্বৈরাচারী শাসকের শোষণের হাত থেকে মানুষকে মুক্তি দিয়েছেন। পৃথিবীর গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষের কাছে তিনি আজও অমর হয়ে আছেন।
ক. মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নাম কী ছিল? ১
খ. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান ব্যাখ্যা কর। ২
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত নেলসন ম্যান্ডেলার চরিত্র ও কর্মকান্ডের সঙ্গে তোমার পঠিত বাঙালি মহান নেতার চরিত্র ও কর্মকান্ডের তুলনা কর। ৩
ঘ. ‘‘উক্ত মহান নেতার বলিষ্ঠ ও আপোষহীন নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা লাভ করেছি’’- উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর। ৪
0 Comments:
Post a Comment