Read the following story. It is not complete. Use your imagination to complete it and give a suitable title to it.
A long time ago, the town of Hamelin in Germany was faced with a great problem. It became full of rats. The rats were so big and fierce that they fought the dogs ....................
The Pied Piper of Hamelin
A long time ago, the town of Hamelin in Germany was faced with a great problem. It became full of rats. The rats were so big and fierce that they fought the dogs, killed the cats and bit the babies in the cradles. People left no stone unturned to protect themselves and their belonging from the attack of the rats but they failed. So, they were leaving the town in groups.
The mayor of the town called a meeting with the councillors and elite persons to discuss the problem. The meeting came to a close without result. At that time, a strange person with a colourful flute in hand appeared before the meeting. He declared that he would drive the rats from the town. He demanded one thousand guilders for the job. The mayor accepted his demand. Then the strange man went out on the road. He started playing his flute. Hearing the sound of his flute, the rats jumped out to the roads in thousands. The man started walking and the rats followed him. He suddenly stopped beside the river. The rats jumped into the current of the river and all were drowned.
He went to the mayor and demanded the expected money. But the mayor refused to give him thousand guilders. Becoming angry, the pied piper stepped into the street and started playing another tune. At the sound of the music, the children came running, laughing and dancing.
The parents stood dumb. They thought that the piper would never be able to cross the hill. When the piper reached the hill with the children, it opened up and he walked into it with the children. Then the hill closed and they were never seen again.
pdf download
হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালা
অনেক দিন আগে জার্মানির হ্যামেলিন শহর এক বিশাল সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। এটি ইঁদুরে ভরে গিয়েছিল। ইঁদুরগুলো এতো বড় আর হিংস্র ছিল যে এগুলো কুকুড়ের সাথে মারামারি করতো, বিড়ালদের মেরে ফেলতো এবং দোলনায় থাকা শিশুদের কামড়াতো। মানুষ ইঁদুরের আক্রমণ থেকে নিজেদের এবং তাদের জিনিসপত্র রক্ষার জন্য এমন কিছু নেই যা তারা করেনি কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়। তাই তারা দলে দলে শহরটি ছেড়ে চলে যাচ্ছিলো।
শহরটির মেয়র উপদেষ্টা এবং গুরুত্বপূর্ণ লোকদের নিয়ে এই সমস্যা সমাধানের জন্য এক সভার আয়োজন করেন। সভাটি কোনো সমাধান দিতে ব্যর্থ হয়। ঐ সময় সভার মধ্যে একটি রঙ্গিন বাঁশি হাতে নিয়ে এক অদ্ভুত লোকের আবির্ভাব হয়। সে ঘোষণা দেয় যে সে শহর থেকে ইঁদুরগুলোকে তাড়াবে। সে এই কাজের জন্য এক হাজার স্বর্ণমুদ্রা দাবি করে। মেয়র তার দাবি মেনে নেয়। তারপর অদ্ভুত লোকটি রাস্তায় নেমে পড়ে। সে তার বাঁশি বাজাতে শুরু করে। বাঁশির শব্দ শুনে হাজার হাজার ইঁদুর রাস্তায় লাফিয়ে পড়তে শুরু করে। লোকটি হাঁটতে শুরু করল এবং ইঁদুরগুলো তার পিছে পিছে যাচ্ছিলো। সে হঠাৎ নদীর ধারে থেমে গেলো। ইঁদুরগুলো নদীর স্রোতে ঝাঁপিয়ে পড়লো এবং সব ডুবে গেলো।
সে মেয়রের কাছে গেলো এবং তার প্রত্যাশিত অর্থ দাবী করল। কিন্তু মেয়র তাকে এক হাজার স্বর্ণমুদ্রা দিতে অস্বীকৃতি জানালো। রাগান্বিত হয়ে বাঁশিওয়ালা রাস্তায় নেমে পড়লো এবং অন্য আরেকটি সুর বাজাতে লাগলো। বাঁশির সুর শুনে শিশুরা হেসে, দৌঁড়ে এবং নেচে চলে আসলো।
পিতামাতারা সব হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। তারা ভেবেছিল যে বাঁশিওয়ালা কখনোই পাহাড় পাড় হতে পাড়বে না। যখন বাঁশিওয়ালা শিশুদেরসহ পাহাড়ে পৌঁছালো, তখন এটি খুলে গেলো এবং সে শিশুদের নিয়ে এর ভিতর ঢুকে গেলো। তারপর পাহাড়টি বন্ধ হয়ে গেলো এবং তাদের আর কখনো দেখা যায়নি।
0 Comments:
Post a Comment