একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা ১ম পত্র উপন্যাস গাইড
এইচএসসি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি
HSC Lalsalu Uponnas Srijonshil Question and Answer. Lalsalu Uponnash Srijonshil Proshno O Uttor for HSC Exam Preparation. Lalsalu Novel Additional Knowledge Questions Answers pdf download.
বাংলা উপন্যাস
লালসালু
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
বাছাইকৃত অতিরিক্ত
ক. জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
১. ‘লালসালু’ উপন্যাসটি কত খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসটি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
২. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।
৩. ‘চাঁদের অমাবস্যা’ ও ‘কাঁদো নদী কাঁদো’-এ দুটি উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘চাঁদের অমাবস্যা’ ও ‘কাঁদো নদী কাঁদো’-এ দুটি উপন্যাসের রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
৪. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ চট্টগ্রামের ষোল শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
৫. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে স্নাতক পাস করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে স্নাতকপাস করেন।
৬. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বেতারে সাংবাদিক হিসেবে যোগদান করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বেতারে সাংবাদিক হিসেবে যোগদান করেন।
৭. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কোন কলেজ থেকে স্নাতক পাস করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ আনন্দমোহন কলেজ থেকে স্নাতক পাস করেন।
৮. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর পিতার নাম কী?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর পিতার নাম সৈয়দ আহমদ উল্লাহ।
৯. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ইংরেজি কোন পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ইংরেজি ‘দি স্টেটস্ম্যান’ পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন।
১০. ‘বহিপীর’ তরঙ্গভঙ্গ, ‘সুড়ঙ্গ’-এ নাটকগুলোর রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘বহিপীর’ তরঙ্গভঙ্গ, ‘সুড়ঙ্গ’-এ নাটকগুলোর রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
১১. ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত মহব্বতনগরে শস্যের চেয়ে কী বেশি?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত মহব্বতনগরে শস্যের চেয়ে ধর্মের আগাছা বেশি।
১২. ‘নয়নচারা’ ও ‘দুই তীর’ এ দুটি গল্পগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘নয়নচারা’ ও ‘দুই তীর’ এ দুটি গল্পগ্রন্থে’র রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
১৩. ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত বক্তব্যে ভোরবেলায় ল্যাংটা ছেলেরা কী পড়ে?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত বক্তব্যে ভোরবেলায় ল্যাংটা ছেলেরা আমসিপারা পড়ে।
১৪. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
১৫. মহব্বতনগরের লোকজন কখন মাছ ধরতে বের হয়?
উত্তর: মহব্বতনগরের লোকজন নিরাকপড়া মাছ ধরতে বের হয়।
১৬. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ প্যারিসে মৃত্যুবরণ করেন।
১৭. ‘তাই-তারা-ছোটে, ছোটে’-‘লালসালু’ উপন্যাসে কারা ছোটে?
উত্তর: ‘তাই-তারা-ছোটে, ছোটে’-‘লালসালু’ উপন্যাসে মহব্বতনগরের লোকজন ছোটে।
১৮. তাহের ও কাদের মাছ ধরার সময় মতিগঞ্জের সড়কে মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়াতে কাকে দেখে?
উত্তর: তাহের ও কাদের মাছ ধরার সময় মতিগঞ্জের সড়কে মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়াতে মজদিকে দেখে।
১৯. মজিদ মতিগঞ্জের সড়কে খোলা আকাশের নিচে কোন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়েছিল?
উত্তর: মজিদ মতিগঞ্জের সড়কে খোলা আকাশের নিচে মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়েছিল।
২০. মহব্বতনগর গ্রামে মজিদ প্রথমে কার বাড়িতে আশ্রয় নেয়?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামে মজিদ প্রথমে খালেক ব্যাপারীর বাড়িতে আশ্রয় নেয়।
২১. মহব্বতনগর গ্রামের বিলে কী গাছ ছিল?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামের বিলে অশ্বথ গাছ ছিল।
২২. ‘লালসালু’ উপন্যাসে মুহূর্তের পর মুহূর্ত কেটে গেলেও কার চেতনা নেই?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মুহূর্তের পর মুহূর্ত কেটে গেলেও মজিদের চেতনা নেই।
২৩. মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ করার আগে মজিদ কোথায় দাঁড়িয়েছিল?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ করার আগে মজিদ মতিগঞ্জের সড়কের ওপর দাঁড়িয়েছিল।
২৪. গ্রামের প্রান্তে শ্যাওলা ধরা কবরকে অবহেলায় ফেলে রাখায় কে মহব্বতনগরের লোকজনকে গালাগাল করে?
উত্তর: গ্রামের প্রান্তে শ্যাওলা ধরা কবরকে অবহেলায় ফেলে রাখায় মজিদ মহব্বতনগরের লোকজনকে গালাগাল করে।
২৫. কল্পিত মোদাচ্ছের পীরের মাজারটি মহব্বতনগরের কোথায় ছিল?
উত্তর: কল্পিত মোদাচ্ছের পীরের মাজারটি মহব্বতনগর গ্রামের প্রান্তের পুকুর পাড়ে ছিল।
২৬. কল্পিত মোদাচ্ছের পীরের কবরটির ভেতরটা দেখতে কীসের মতো?
উত্তর: কল্পিত মোদাচ্ছের পীরের কবরটির ভেতরটা দেখতে সুড়ঙ্গের মতো।
২৭. গারো পাহাড় থেকে মধুপুরগড় যেতে কত সময় লাগে?
উত্তর: গারো পাহাড় থেকে মধুপুরগড় যেতে তিন দিন সময় লাগে।
২৮. মজিদের দৃষ্টিতে, কারা অশিক্ষিত ও বর্বর?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে, গারো পাহাড়ের লোকজন অশিক্ষিত ও বর্বর।
২৯. মজিদ কার নির্দেশে মহব্বতনগর গ্রামে আসে?
উত্তর: মজিদ মোদাচ্ছের পীরের নির্দেশে মহব্বতনগর গ্রামে আসে।
৩০. ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মতে, খোদার দিকে নজর কম কাদের?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মতে, খোদার দিকে নজর কম মহব্বতনগর গ্রামের লোকজনের।
৩১. কল্পিত মোদাচ্ছের পীরের মাজারটি মজিদ কোন প্রকার কাপড় দ্বারা ঢেকে দিয়েছিল?
উত্তর: কল্পিত মোদাচ্ছের পীরের মাজারটি মজিদ লালসালু কাপড় দ্বারা ঢেকে দিয়েছিল।
৩২. দিনে মহব্বতনগর গ্রামের কৃষকদের ঘরে কী আসে?
উত্তর: দিনে মহব্বতনগর গ্রামের কৃষকদের ঘরে মগরা-মগরা ধান আসে।
৩৩. ‘আনপড়াহ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘আনপড়াহ’ শব্দের অর্থ যাদের কোনো পড়াশোনা নেই।
৩৪. মহব্বতনগরের আলি ঝালি চওড়া বেওয়া মেয়েটি কে?
উত্তর: মহব্বতনগরের আলি ঝালি চওড়া বেওয়া মেয়েটি রহীমা।
৩৫. মজিদের প্রথম স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: মজিদের প্রথম স্ত্রীর নাম রহীমা।
৩৬. খালেক ব্যাপারীর প্রথম স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: খালেক ব্যাপারীর প্রথম স্ত্রীর নাম আমেনা।
৩৭. মহব্বতনগরে কার একটি মক্তব ছিল?
উত্তর: মহব্বতনগরে খালেক ব্যাপারীর একটি মক্তব ছিল।
৩৮. কার রূপ দেখে মজিদের রসনা হয়?
উত্তর: রহীমার রূপ দেখে মজিদের রসনা হয়।
৩৯. কে মাটিতে আওয়াজ করে হাঁটে?
উত্তর: রহীমা মাটিতে আওয়াজ করে হাঁটে।
৪০. মজিদের কোরআন পাঠের সময় চারদিকে কীসের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে?
উত্তর: মজিদের কোরআন পাঠের সময় চারদিকে হাসনাহেনার মিষ্টি গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে।
৪১. জমিতে বর্ষণহীন খরায় মহব্বতনগর গ্রামবাসীর কার কথা মনে পড়ে?
উত্তর: জমিতে বর্ষণহীন খরায় মহব্বতনগর গ্রামবাসীর খোদার কথা মনে পড়ে।
৪২. মহব্বতনগরের কৃষকেরা জমিকে কীসের মতো ভাগ করে?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকেরা জমিকে দাবার ছকের মতো ভাগ করে।
৪৩. কোন মাসে মহব্বতনগরের কৃষকদের জমিতে কচুরিপানা জড়িয়ে থাকে?
উত্তর: কার্তিক মাসে মহব্বতনগরের কৃষকদের জমিতে কচুরিপানা জড়িয়ে থাকে।
৪৪. মেঘশূন্য আকাশের জমাট ঢালা নীলিমার মধ্যে কী শুকিয়ে ওঠে?
উত্তর: মেঘশূন্য আকাশের জমাট ঢালা নীলিমার মধ্যে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ শুকিয়ে ওঠে।
৪৫. ‘বেওয়া’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘বেওয়া’ শব্দের অর্থ সন্তানহীনা বিধবা।
৪৬. রহীমা কী ভালোবাসে?
উত্তর: রহীমা ফসলের প্রাচুর্য ভালোবাসে।
৪৭. কোন দৃশ্য মজিদের কাছে ভালো লাগে না?
উত্তর: গ্রামবাসীর হাসি-গান মজিদের কাছে ভালো লাগে না।
৪৮. মহব্বতনগরের দুদু মিঞা কয় সন্তানের জনক?
উত্তর: মহব্বতনগরের দুদু মিঞা সাত সন্তানের জনক।
৪৯. মজিদের শক্তির মূল উৎস কী?
উত্তর: মজিদের শক্তির মূল উৎস ঝালত ওয়ালা মাজার।
৫০. কে গ্রামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল?
উত্তর: আক্কাস মিঞা গ্রামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।
৫১. মহব্বতনগরের কৃষকদের কখন খোদার কথা স্মরণ থাকে না?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকদের চারা ছড়াবার সময় খোদার কথা স্মরণ থাকে না।
৫২. শিলাবৃষ্টি হওয়ার রাতে মজিদ কাকে একাকী মাজারে বেঁধে রেখে আসে?
উত্তর: শিলাবৃষ্টি হওয়ার রাতে মজিদ জমিলাকে একাকী মাজারে বেঁধে রেখে আসে।
৫৩. শিলাবৃষ্টির পর সকালে কৃষকেরা জমিতে কী দেখে শঙ্কিত হয়ে ওঠে?
উত্তর: শিলাবৃষ্টির পর সকালে কৃষকেরা জমিতে কচি-নধর ধান দেখে শঙ্কিত হয়ে ওঠে।
৫৪. কখন ঝড়ের সাথে প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি হয়?
উত্তর: বৈশাখের শুরুতে ঝড়ের সাথে প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি হয়।
৫৫. মহব্বতনগরে কে জমিকে ধন মনে করে না?
উত্তর: মহব্বতনগরে মজিদ জমিকে ধন মনে করে না।
৫৬. মজিদ মহব্বতনগরে এসে কীসের ব্যবসা শুরু করে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরে এসে মাজার ব্যবসা শুরু করে।
৫৭. মহব্বতনগরের ক্ষতিগ্রস্ত মাঠের এক প্রান্তে একাকী দাঁড়িয়ে দাঁত খিলালকারী ব্যক্তিটি কে?
উত্তর: মহব্বতনগরের ক্ষতিগ্রস্ত মাঠের এক প্রান্তে একাকী দাঁড়িয়ে দাঁত খিলালকারী ব্যক্তিটি মজিদ।
৫৮. মহব্বতনগরের কৃষকেরা ধান কাটার সময় বুক ফাটিয়ে কী গায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকেরা ধান কাটার সময় বুক ফাটিয়ে গান গায়।
৫৯. মাটির প্রতি যাদের পূজার ভাব জেগেছে মজিদ তাদেরকে কী বলেছে?
উত্তর: মাটির প্রতি যাদের পূজার ভাব জেগেছে মজিদ তাদেরকে ভূত-পূজারী বলেছে।
৬০. খরার সময় মহব্বতনগরের লোকজন খতম পড়াবার জন্য কার কাছে ছুটে যায়?
উত্তর: খরার সময় মহব্বতনগরের লোকজন খতম পড়াবার জন্য মজিদের কাছে ছুটে যায়।
৬১. কার সন্তানশূন্য কোলটি খাঁ খাঁ করে?
উত্তর: রহীমার সন্তানশূন্য কোলটি খাঁ খাঁ করে।
৬২. রহীমা অতি সঙ্গোপনে মজিদের কাছে কী আর্জি জানায়?
উত্তর: রহীমা অতি সঙ্গোপনে মজিদের কাছে সন্তান কামনার আর্জি জানায়।
৬৩. মহব্বতনগরের কোন লোকটি মরণরোগে যন্ত্রণা পাচ্ছে?
উত্তর: মহব্বতনগরের ছুনুর বাপ মরণরোগে যন্ত্রণা পাচ্ছে।
৬৪. মজিদ মহব্বতনগরের কাকে ‘কলমা না জানার জন্য অকথ্য ভাষায় তিরস্কার করে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরের দুদু মিঞাকে ‘কলমা না জানার জন্য অকথ্য ভাষায় তিরস্কার করে।
৬৫. মহব্বতনগরে এসে মজিদ কার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তোলে?
উত্তর: হব্বতনগরে এসে মজিদ খালেক ব্যাপারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তোলে।
৬৬. হাসুনির মায়ের পেশা কী ছিল?
উত্তর: হাসুনির মায়ের পেশা ছিল ধান ভানা।
৬৭. দিলে চায় না বলে কে শ্বশুর বাড়ি যায় না?
উত্তর: দিলে চায় না বলে হাসুনির মা শ্বশুর বাড়ি যায় না।
৬৮. ধানক্ষেতের তাজা রঙ দেখে হাসুনির মায়ের মনে কী জাগে?
উত্তর: ধানক্ষেতের তাজা রঙ দেখে হাসুনির মায়ের মনে পুলক জাগে।
৬৯. কাকে দেখে তাহের-কাদেরের বৃদ্ধ বাবার মেজাজ গরম হয়ে ওঠে?
উত্তর: হাসুনির মাকে দেখে তাহের-কাদেরের বৃদ্ধ বাবার মেজাজ গরম হয়ে ওঠে।
৭০. অন্যের আত্মার শক্তিতে কার খাঁটি বিশ্বাস নেই?
উত্তর: অন্যের আত্মার শক্তিতে মজিদের খাঁটি বিশ্বাস নেই।
৭১. কৃষকদের গোলায় ধান ভরে ওঠার সময় নোয়াখালি অঞ্চলে কারা সফরে আসে?
উত্তর: কৃষকদের গোলায় ধান ভরে ওঠার সময় নোয়াখালি অঞ্চলে পীরেরা সফরে আসে।
৭২. মজিদ কখন আউয়ালপুরে পৌঁছালো?
উত্তর: মজিদ সূর্য হেলে পড়ার সময় আউয়ালপুরে পৌঁছালো।
৭৩. কোথায় একজন বৃদ্ধ নতুন পীরের আগমন ঘটেছে?
উত্তর: আউয়ালপুরে একজন বৃদ্ধ নতুন পীরের আগমন ঘটেছে।
৭৪. আমেনা বিবি সন্তান কামনায় কার পানিপড়া খেতে চেয়েছিল?
উত্তর: আমেনা বিবি সন্তান কামনায় আউয়ালপুরের পীরের পানিপড়া খেতে চেয়েছিল।
৭৫. হাসুনির মা মজিদের কাছে কী দোয়া চায়?
উত্তর: হাসুনির মা মজিদের কাছে মওতের দোয়া চায়।
৭৬. কোন জিনিসটি বিষাক্ত সাপের রসনার চেয়েও ভয়ঙ্কর?
উত্তর: মানুষের রসনা জিনিসটি বিষাক্ত সাপের রসনার চেয়েও ভয়ঙ্কর।
৭৭. মজিদের দৃষ্টিতে, মহব্বতনগরের কাকে দোজখের লেলিহান শিখা স্পর্শ করেছে?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে, মহব্বতনগরের হাসুনির মায়ের বাপকে দোজখের লেলিহান শিখা স্পর্শ করেছে।
৭৮. “খেলোয়াড় চলে গেছে, খেলবে কার সাথে।”-‘লালসালু’ উপন্যাসের এ বাক্যে কোন খেলার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: ঝগড়া।
৭৯. মজিদের দেওয়া হাসুনির মায়ের শাড়িটির রঙ কেমন ছিল?
উত্তর: মজিদের দেওয়া হাসুনির মায়ের শাড়িটির রঙ বেগুনি ছিল।
৮০. মজিদ মহব্বতনগরের কোন লোকটিকে শয়তানের খাম্বা বলেছে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরের তাহেরের বাপকে শয়তানের খাম্বা বলেছে।
৮১. শ্বশুরবাড়ির কোন জিনিস দেখে আমেনার কান্না আসতো?
উত্তর: শ্বশুরবাড়ির থোতামুখো তাল গাছটি দেখে আমেনার কান্না আসতো।
৮২. আউয়ালপুরের পীরের প্রধান মুরিদ কে?
উত্তর: আউয়ালপুরের পীরের প্রধান মুরিদ মতলুব খাঁ।
৮৩. মতলুব খাঁর মতে, আউয়ালপুরের পীরের কোন জিনিসটিকে ধরে রাখার ক্ষমতা আছে?
উত্তর: মতলুব খাঁর মতে, আউয়ালপুরের পীরের সূর্যকে ধরে রাখার ক্ষমতা আছে।
৮৪. ‘লালসালু’ উপন্যাসে উল্লিখিত হাসপাতালটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে উল্লিখিত হাসপাতালটি করিমগঞ্জে অবস্থিত।
৮৫. হাসপাতালের কাকে মজিদ ডাক্তার ভেবেছিল?
উত্তর: হাসপাতালের কম্পাউন্ডারকে মজিদ ডাক্তার ভেবেছিল।
৮৬. ‘লালসালু’ উপন্যাসে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কে সময়ে অসময়ে মিথ্যা কথা বলে?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য ভণ্ড মজিদ সময়ে অসময়ে মিথ্যা কথা বলে।
৮৭. মহব্বতনগরের কে আউয়ালপুরের পীর সাহেবের সাহায্য চায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের আমেনা বিবি আউয়ালপুরের পীর সাহেবের সাহায্য চায়।
৮৮. কত বছর আমেনা বিবি স্বামীর সাথে সংসার করার পর সন্তানহীনতায় তালাকপ্রাপ্ত হয়?
উত্তর: ত্রিশ বছর আমেনা বিবি স্বামীর সাথে সংসার করার পর সন্তানহীনতায় তালাকপ্রাপ্ত হয়।
৮৯. খালেক ব্যাপারী কার কথামতো আমেনা বিবিকে তালাক দেয়?
উত্তর: খালেক ব্যাপারী মজিদের কথামতো আমেনা বিবিকে তালাক দেয়।
৯০. মহব্বতনগরের কোন নারী বছর বছর সন্তানের জন্ম দেয়?
উত্তর: মহব্বতনগরের তানু বিবি বছর বছর সন্তানের জন্ম দেয়।
৯১. তানু বিবি কে?
উত্তর: তানু বিবি খালেক ব্যাপারীর দ্বিতীয় স্ত্রী।
৯২. আউয়ালপুরের পীরকে মজিদ কী নামে আখ্যায়িত করেছে?
উত্তর: আউয়ালপুরের পীরকে মজিদ ইবলিশ শয়তান নামে আখ্যায়িত করেছে।
৯৩. আমেনা বিবি কাকে দিয়ে পানিপড়া আনতে বলে?
উত্তর: আমেনা বিবি ধলা মিঞাকে দিয়ে পানিপড়া আনতে বলে।
৯৪. ধলা মিঞা কে?
উত্তর: ধলা মিঞা তানু বিবির বড় ভাই।
৯৫. আউয়ালপুর ও মহব্বতনগরের মাঝ পথে দেবংশি গাছটির নাম কী?
উত্তর: আউয়ালপুর ও মহব্বতনগরের মাঝ পথে দেবংশি গাছটির নাম তেঁতুল গাছ।
৯৬. মজিদের ধমকে কার মুখ হঠাৎ ফ্যাকাশে হয়ে ওঠে?
উত্তর: মজিদের ধমকে ধলা মিঞার মুখ হঠাৎ ফ্যাকাশে হয়ে ওঠে।
৯৭. মহব্বতনগরের কার গুণচর্চায় মজিদের কোনো আকর্ষণ নেই?
উত্তর: মহব্বতনগরের ধলা মিঞার গুণচর্চায় মজিদের কোনো আকর্ষণ নেই।
৯৮. মজিদের মতে, পেটের কয় বেড়িতে মেয়ে মানুষের সন্তান হয় না?
উত্তর: মজিদের মতে, পেটের সতেরো বেড়িতে মেয়ে মানুষের সন্তান হয় না।
৯৯. আমেনা বিবি সন্তান লাভের আশায় মাজারে কয় পাক ঘোরে?
উত্তর: আমেনা বিবি সন্তান লাভের আশায় মাজারে সাত পাক ঘোরে।
১০০. আউয়ালপুর থেকে ফেরার পথে কোথায় মজিদের একটা মূর্তি নজরে পড়ে?
উত্তর: আউয়ালপুর থেকে ফেরার পথে মোল্লা শেখের কাঁঠাল গাছ তলায় মজিদের একটা মূর্তি নজরে পড়ে।
১০১. মহব্বতনগরের কাকে চিনতে মজিদের এক পলকও দেরি হয় না?
উত্তর: মহব্বতনগরের হাসুনির মাকে চিনতে মজিদের এক পলকও দেরি হয় না।
১০২. মহব্বতনগরের কে কেরায়া নায়ের মাঝি হতে চায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের কাদের কেরায়া নায়ের মাঝি হতে চায়।
১০৩. হাসুনির মায়ের জানাযা পড়ায় কে?
উত্তর: হাসুনির মায়ের জানাযা পড়ায় মোল্লা শেখ।
১০৪. হাসুনির মায়ের মন কী ভাবতেই ভয় ও বেদনায় নীল হয়ে ওঠে?
উত্তর: হাসুনির মায়ের মন মায়ের কবরের আজাব ভাবতেই ভয় ও বেদনায় নীল হয়ে ওঠে।
১০৫. মজিদের কথামতো আমেনা বিবি কোনদিন রোজা রাখে?
উত্তর: মজিদের কথামতো আমেনা বিবি শুক্রবার দিন রোজা রাখে।
১০৬. আমেনা বিবি কোন যানে চড়ে মজিদের মাজারে গিয়েছিল?
উত্তর: আমেনা বিবি পালকিতে চড়ে মজিদের মাজারে গিয়েছিল।
১০৭. পালকি থেকে নামার সময় আমেনার কোনটি দেখে মজিদের মনে কামভাব জেগে ওঠে?
উত্তর: পালকি থেকে নামার সময় আমেনার সুন্দর মসৃণ পা দেখে মজিদের মনে কামভাব জেগে ওঠে।
১০৮. মজিদের কাম বাসনাকে কোনটির সাথে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর: মজিদের কাম বাসনাকে সাপের বিষের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
১০৯. মজিদের মাজারের গাত্রাবরণ কতদিন অন্তর বদলানো হয়?
উত্তর: মজিদের মাজারের গাত্রাবরণ দু-তিন বছর অন্তর বদলানো হয়।
১১০. মজিদের মাজারের গাত্রাবরণের খরচ কে বহন করে?
উত্তর: মজিদের মাজারের গাত্রাবরণের খরচ খালেক ব্যাপারী বহন করে।
১১১. খালেক ব্যাপারী কে?
উত্তর: খালেক ব্যাপারী মহব্বতনগরের জোতদার।
১১২. রূপালি ঝালটের বিবর্ণ অংশটা কার মনকে কালো করে রেখেছে?
উত্তর: রূপালি ঝালটের বিবর্ণ অংশটা মজিদের মনকে কালো করে রেখেছে।
১১৩. আক্কাস মিঞা কোন স্কুলে পড়াশোনা করেছে?
উত্তর: আক্কাস মিঞা করিমগঞ্জ স্কুলে পড়াশোনা করেছে।
১১৪. আক্কাস মিঞা কোথায় চাকরি করে পয়সা জমিয়েছে?
উত্তর: আক্কাস মিঞা পাট ও তামাকের আড়তে চাকরি করে পয়সা জমিয়েছে।
১১৫. মহব্বতনগরের লোকজন স্কুলের পরিবর্তে কী প্রতিষ্ঠা করতে সম্মত?
উত্তর: মহব্বতনগরের লোকজন স্কুলের পরিবর্তে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করতে সম্মত।
১১৬. মজিদ কৌশলে সভায় আক্কাসের স্কুলের পরিবর্তে কী প্রতিষ্ঠার কথা বলে?
উত্তর: মজিদ কৌশলে সভায় আক্কাসের স্কুলের পরিবর্তে নতুন মসজিদ প্রতিষ্ঠার কথা বলে।
১১৭. মসজিদ নির্মাণে খালেক ব্যাপারী একাই কত অংশ বহন করার কথা বলে?
উত্তর: মসজিদ নির্মাণে খালেক ব্যাপারী একাই বারো আনা বহন করার কথা বলে।
১১৮. মহব্বতনগর গ্রামে শিলাবৃষ্টির ভয় কাটানোর জন্য কারা মন্ত্র পাঠ করে?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামে শিলাবৃষ্টির ভয় কাটানোর জন্য শিরালীরা মন্ত্র পাঠ করে।
১১৯. মহব্বতনগরের কার নীরবতা পাথরের মতো ভারী?
উত্তর: মহব্বতনগরের মজিদের নীরবতা পাথরের মতো ভারী।
১২০. মাজারের অনাবৃত কোণটা কোন জিনিসের মতো দেখাচ্ছিল?
উত্তর: মাজারের অনাবৃত কোণটা মৃত মানুষের চোখের মতো দেখাচ্ছিল।
১২১. কোন জিনিসটি মজিদের মনে ভাবান্তর আনে?
উত্তর: ফাল্গুনের দমকা হাওয়া মজিদের মনে ভাবান্তর আনে।
১২২. কার হাসি ঝরনার অনাবিল গতির মতো ছন্দময়?
উত্তর: জমিলার হাসি ঝরনার অনাবিল গতির মতো ছন্দময়।
১২৩. বিয়ের দিনে মজিদকে দেখে জমিলার কী মনে হয়েছিল?
উত্তর: বিয়ের দিনে মজিদকে দেখে জমিলার দুলার বাপ মনে হয়েছিল।
১২৪. শ্বশুরবাড়িতে আনার পর কার জন্য জমিলার প্রাণটা কাঁদে?
উত্তর: শ্বশুরবাড়িতে আনার পর নুলা ভাইয়ের জন্য জমিলার প্রাণটা কাঁদে।
১২৫. কে মজিদের মাজারে খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে নালিশ করতে এসেছে?
উত্তর: খ্যাংটা বুড়ি মজিদের মাজারে খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে নালিশ করতে এসেছে।
১২৬. কার মেহেদি দেওয়া একটা পা মাজারের গায়ে লেগে থাকে?
উত্তর: জমিলার মেহেদি দেওয়া একটা পা মাজারের গায়ে লেগে থাকে।
১২৭. কার চোখ দুটি পৃথিবীর দুঃখ বেদনার অর্থহীনতায় হারিয়ে গেছে?
উত্তর: জমিলার চোখ দুটি পৃথিবীর দুঃখ বেদনার অর্থহীনতায় হারিয়ে গেছে।
১২৮. জমিলার হাসি কেমন?
উত্তর: জমিলার হাসি মিহি সুন্দর।
১২৯. বিছানায় জমিলা কান পেতে কীসের আওয়াজ শোনে?
উত্তর: বিছানায় জমিলা কান পেতে ঢোলকের আওয়াজ শোনে।
১৩০. অবিশ্রান্ত ঢোলক বেজে চলেছে কোথায়?
উত্তর: অবিশ্রান্ত ঢোলক বেজে চলেছে ডোম পাড়ায়।
১৩১. জমিলার কখন ঘুম পাড়ার অভ্যাস?
উত্তর: জমিলার সন্ধ্যায় ঘুম পাড়ার অভ্যাস।
১৩২. মজিদ কাকে হ্যাঁচকা টানে ঘুম থেকে উঠায়?
উত্তর: মজিদ জমিলাকে হ্যাঁচকা টানে ঘুম থেকে উঠায়।
১৩৩. মজিদ হ্যাঁচকা টানে উঠানোর পর জমিলাকে কোথায় নিয়ে যায়?
উত্তর: মজিদ হ্যাঁচকা টানে উঠানোর পর জমিলাকে মাজারে নিয়ে যায়।
১৩৪. মজিদের মতে, কার দিলে খোদার ভয় নেই?
উত্তর: মজিদের মতে, জমিলার দিলে খোদার ভয় নেই।
১৩৫. জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ কী পরিধান করেছে?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ লম্বা সাদা আলখেল্লা পরিধান করেছে।
১৩৬. জিকির অনুষ্ঠানে আপ্যায়নের জন্য কী রান্না হয়েছে?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানে আপ্যায়নের জন্য খিচুড়ি রান্না হয়েছে।
১৩৭. হঠাৎ কীসের আওয়াজে জমিলা বিচলিত হয়ে পড়ে?
উত্তর: হঠাৎ জিকিরের আওয়াজে জমিলা বিচলিত হয়ে পড়ে।
১৩৮. মজিদের মতে, কে তার সংসারে ফাটল ধরিয়ে দিতে এসেছে?
উত্তর: মজিদের মতে, জমিলা তার সংসারে ফাটল ধরিয়ে দিতে এসেছে।
১৩৯. জমিলা দেখতে কেমন?
উত্তর: জমিলা দেখতে ক্ষুদ্র লতার মতো।
১৪০. কার জন্য মজিদের খুব মায়া হয়?
উত্তর: জমিলার জন্য মজিদের খুব মায়া হয়।
১৪১. মজিদের দৃষ্টিতে কী চেয়ে চেয়ে দেখা এক রকম এবাদত?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে প্রকৃতির লীলা চেয়ে চেয়ে দেখা এক রকম এবাদত।
১৪২. মহব্বতনগরে এক রাতে ঝড়ের পর কী শুরু হয়?
উত্তর: মহব্বতনগরে এক রাতে ঝড়ের পর শিলাবৃষ্টি শুরু হয়।
১৪৩. কীসের অপেক্ষায় রহীমা গায়ে হাত দিয়ে চুপচাপ বসেছিল?
উত্তর: পরিষ্কার প্রভাতের অপেক্ষায় রহীমা গায়ে হাত দিয়ে চুপচাপ বসেছিল।
১৪৪. মজিদের মতে, কাকে তাড়াবার জন্য খোদা শিলা বৃষ্টি ছোড়ে?
উত্তর: মজিদের মতে, শয়তানকে তাড়াবার জন্য খোদা শিলা বৃষ্টি ছোড়ে।
১৪৫. এক রাতে মহব্বতনগরের আকাশ থেকে পাথরের মতো কী ঝরতে থাকে?
উত্তর: এক রাতে মহব্বতনগরের আকাশ থেকে পাথরের মতো খণ্ড খণ্ড বরফের অজস্র টুকরা ঝরতে থাকে।
১৪৬. শিলার আঘাতে মহব্বতনগরে কী ঝরে ঝরে মাটিতে পড়ে?
উত্তর: শিলার আঘাতে মহব্বতনগরে নধর কচি ধানের শীষ ঝরে ঝরে মাটিতে পড়ে।
১৪৭. মজিদ কল্পিত মাজারের কী বলে নিজেকে পরিচয় দেয়?
উত্তর: মজিদ কল্পিত মাজারের খাদেম বলে নিজেকে পরিচয় দেয়।
১৪৮. খালেক ব্যাপারীর মোট কতজন স্ত্রী ছিল?
উত্তর: খালেক ব্যাপারীর মোট ২ জন স্ত্রী ছিল।
১৪৯. মজিদের মোট কয়জন স্ত্রী ছিল?
উত্তর: মজিদের মোট ২ জন স্ত্রী ছিল।
১৫০. আক্কাস মিঞা কার ছেলে?
উত্তর: আক্কাস মিঞা মোতাব্বের মিঞার ছেলে।
১৫১. মজিদের সমস্ত অপকর্মের নিঃসন্দিগ্ধ সমর্থক কে ছিল?
উত্তর: মজিদের সমস্ত অপকর্মের নিঃসন্দিগ্ধ সমর্থক প্রথমা স্ত্রী রহীমা ছিল।
১৫২. মহব্বতনগরের মহিলারা কার কাছে তাদের সমস্যার কথা বলতো?
উত্তর: মহব্বতনগরের মহিলারা রহীমার কাছে তাদের সমস্যার কথা বলতো।
১৫৩. পোষা জীবজন্তু আহার না করলে কে দুশ্চিন্তায় অস্থির হয়ে ওঠে?
উত্তর: পোষা জীবজন্তু আহার না করলে রহীমা দুশ্চিন্তায় অস্থির হয়ে ওঠে।
১৫৪. মজিদ কার বিশ্বাসকে পর্বতের মতো অটল বলেছে?
উত্তর: মজিদ রহীমার বিশ্বাসকে পর্বতের মতো অটল বলেছে।
১৫৫. কে মজিদের ঘরের খুঁটি?
উত্তর: রহীমা মজিদের ঘরের খুঁটি।
১৫৬. মাজারে কে হাত-পা ছড়িয়ে চিৎ হয়েছিল?
উত্তর: মাজারে জমিলা হাত-পা ছড়িয়ে চিৎ হয়েছিল।
১৫৭. ‘লালসালু’ উপন্যাসে কার চোখ বিশ্বাসের পাথরে খোদাই করা?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের চোখ বিশ্বাসের পাথরে খোদাই করা।
১৫৮. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের মানুষের কথা তাঁর ‘লালসালু’ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বাংলাদেশের নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষের কথা তাঁর ‘লালসালু’ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন।
১৫৯. ‘লালসালু’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিক নোয়াখালি জেলার কোন গ্রামের মানুষের কাহিনি তুলে ধরেছেন?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিক নোয়াখালি জেলার মহব্বতনগর গ্রামের মানুষের কাহিনি তুলে ধরেছেন।
১৬০. মজিদ মহব্বতনগর গ্রামের পরিত্যক্ত কবরকে কার কবর বলে গ্রামবাসীকে জানায়?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগর গ্রামের পরিত্যক্ত কবরকে মোদাচ্ছের পীরের কবর বলে গ্রামবাসীকে জানায়।
১৬১. মজিদ রহীমার পেটে কয়টি বেড়ির কারণে সন্তান না হওয়ার কথা বলে?
উত্তর: মজিদ রহীমার পেটে চোদ্দটি বেড়ির কারণে সন্তান না হওয়ার কথা বলে।
১৬২. সতীন হলেও রহীমা জমিলাকে কোন দৃষ্টিতে দেখতো?
উত্তর: সতীন হলেও রহীমা জমিলাকে সন্তানের দৃষ্টিতে দেখতো।
১৬৩. ‘লালসালু’ উপন্যাসের নায়ক চরিত্রটি কে?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসের নায়ক চরিত্রটি মজিদ।
১৬৪. কোন জিনিসটি মজিদ তার পেছনে মাছের পিঠের মতো সর্বক্ষণ দেখতে পায়?
উত্তর: মাজারের ছায়া মজিদ তার পেছনে মাছের পিঠের মতো সর্বক্ষণ দেখতে পায়।
১৬৫. খরার সময় মহব্বতনগরের জমিগুলো কীসে পরিণত হয়?
উত্তর: খরার সময় মহব্বতনগরের জমিগুলো বিরান ভূমিতে পরিণত হয়।
১৬৬. কখন মজিদের ঘরে প্রচুর ধান আসে?
উত্তর: পৌষ মাসে মজিদের ঘরে প্রচুর ধান আসে।
১৬৭. জিকির অনুষ্ঠানের সময় কে ঘরের বাইরে চলে যায়?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানের সময় জমিলা ঘরের বাইরে চলে যায়।
১৬৮. জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ জমিলাকে কী বলে পরিচয় দেয়?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ জমিলাকে কাজের বেটি বলে পরিচয় দেয়।
১৬৯. শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের মতো কার চোখ সতর্ক হয়ে ওঠে?
উত্তর: শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের মতো জমিলার চোখ সতর্ক হয়ে ওঠে।
১৭০. জমিলাকে কাছে পেয়ে রহীমার মনে কোন ভাব জাগে?
উত্তর: জমিলাকে কাছে পেয়ে রহীমার মনে শ্বাশুড়ির ভাব জাগে।
১৭১. রহীমার চালচলন কেমন?
উত্তর: রহীমার চালচলন বেসামাল।
১৭২. কার আগমন মুহূর্ত মহব্বতনগরের সমগ্র গ্রামকে চমকে দেয়?
উত্তর: মজিদের আগমন মুহূর্ত মহব্বতনগরের সমগ্র গ্রামকে চমকে দেয়।
১৭৩. মজিদ কাদের জাহেল, বে-এলেম ও আনপড়াহ বলেছে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরবাসীদের জাহেল, বে-এলেম ও আনপড়াহ বলেছে।
১৭৪. মহব্বতনগরের বৃদ্ধ সোলেমনের বাপ কীসের রোগী?
উত্তর: মহব্বতনগরের বৃদ্ধ সোলেমনের বাপ হাঁপানির রোগী।
১৭৫. মহব্বতনগরের কার গলার আওয়াজ মাঠ থেকেও শোনা যায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের রহীমার গলার আওয়াজ মাঠ থেকেও শোনা যায়।
১৭৬. কারা জমিকে বুকের রক্ত দিয়েও রক্ষা করতে দ্বিধা করে না?
উত্তর: মহব্বতনগরের লোকজন জমিকে বুকের রক্ত দিয়েও রক্ষা করতে দ্বিধা করে না।
১৭৭. মহব্বতনগরের কৃষকেরা কোথা থেকে কেঁদে কেঁদে ফসল তোলে?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকেরা বিল থেকে কেঁদে কেঁদে ফসল তোলে।
১৭৮. কীসের তৃষ্ণায় কৃষকের অন্তর খাঁ খাঁ করে?
উত্তর: মাটির তৃষ্ণায় কৃষকের অন্তর খাঁ খাঁ করে।
১৭৯. কার চোখে মজিদ ভয় দেখেছে?
উত্তর: রহীমার চোখে মজিদ ভয় দেখেছে।
১৮০. মহব্বতনগরের কে পক্ষাঘাতে কষ্ট পায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের খেতানির মা পক্ষাঘাতে কষ্ট পায়।
১৮১. ঝড় এলে কার হৈ হৈ করার অভ্যাস?
উত্তর: ঝড় এলে হাসুনির মায়ের হৈ হৈ করার অভ্যাস।
১৮২. গভীর রাতে রহীমা আর হাসুনির মা কী করে?
উত্তর: গভীর রাতে রহীমা আর হাসুনির মা ধান সিদ্ধ করে।
১৮৩. কার দেহভরা ধানের গন্ধ?
উত্তর: রহীমার দেহভরা ধানের গন্ধ।
১৮৪. জাঁদরেল পীররা আশেপাশে আস্তানা গাড়লে কে শঙ্কিত হয়ে উঠে?
উত্তর: জাঁদরেল পীররা আশেপাশে আস্তানা গাড়লে মজিদ শঙ্কিত হয়ে উঠে।
১৮৫. ‘লালসালু’ কোন জাতীয় উপন্যাস?
উত্তর: ‘লালসালু’ সামাজিক উপন্যাস।
১৮৬. মজিদ জমিলাকে মাজারের কোথায় বসিয়ে দেয়?
উত্তর: মজিদ জমিলাকে মাজারের পাদপ্রান্তে বসিয়ে দেয়।
১৮৭. কার হাত হতে দুষ্ট আনা ও ভূতপ্রেতও রক্ষা পায় না?
উত্তর: মজিদের হাত হতে দুষ্ট আনা ও ভূতপ্রেতও রক্ষা পায় না।
১৮৮. মজিদ কাকে নাজুক শিশু বলেছে?
উত্তর: মজিদ জমিলাকে নাজুক শিশু বলেছে।
১৮৯. জিকির করতে করতে কে অজ্ঞান হয়ে পড়ে?
উত্তর: জিকির করতে করতে মজিদ অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
১৯০. কখন থেকে একটানা ঢোলক বেজে চলেছে?
উত্তর: সন্ধ্যা থেকে একটানা ঢোলক বেজে চলেছে।
১৯১. রহীমার প্রশস্ত বুকে মুখ গুঁজে কে অঘোরে ঘুমাচ্ছে?
উত্তর: রহীমার প্রশস্ত বুকে মুখ গুঁজে জমিলা অঘোরে ঘুমাচ্ছে।
১৯২. মজিদের দৃষ্টিতে, কার বাপ-মা জাহেল কিছিমের মানুষ?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে, জমিলার বাপ-মা জাহেল কিছিমের মানুষ।
১৯৩. মজিদ কী দিয়ে দাঁত মেছোয়াক করে?
উত্তর: মজিদ নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মেছোয়াক করে।
১৯৪. মজিদ কার মনের হদিস পায় না?
উত্তর: মজিদ জমিলার মনের হদিস পায় না।
১৯৫. কোন কারণে আমেনা বিবির সন্তান হয় না?
উত্তর: বন্ধ্যাত্বের কারণে আমেনা বিবির সন্তান হয় না।
১৯৬. মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা ধান ক্ষেতে কী নিয়ে বেড়ায়?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা ধান ক্ষেতে নৌকা নিয়ে বেড়ায়।
১৯৭. ‘লালসালু’ উপন্যাসে কাদের দিনমানক্ষণের সবর ফাঁসির সামিল?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মহব্বতনগরবাসীর দিনমানক্ষণের সবর ফাঁসির সামিল।
0 Comments:
Post a Comment