একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির গাইড
রসায়ন ১ম পত্র
অধ্যায়-১: পরিবেশ রসায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
HSC Chemistry 1st Paper
Chapter-1
Srijonshil
Question and Answer pdf download
জ্ঞানমূলকমূলক প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন:-১. কোন ধরনের চশমার সম্প্রসারিত অংশ থাকে?
উত্তরঃ- রাসায়নিক স্প্লাশ গগলস-এ।
প্রশ্ন:-২. মেজারিং ফ্লাস্ক কী?
উত্তরঃ- যে ফ্লাস্কের সাহায্যে বিভিন্ন যৌগের পরিমাপ করা হয় তাকে মেজারিং ফ্লাস্ক বলে।
প্রশ্ন:-৩. CCl4 কী ধরনের যৌগ ?
উত্তরঃ- অধিক উদ্বায়ী।
প্রশ্ন:-৪. Sable ব্রাশ কী?
উত্তরঃ- ডিজিটাল ব্যালেন্সের প্যান ও তার চারপাশ পরিষ্কারকরণে ব্যবহৃত বিশেষ ব্রাশ।
প্রশ্ন:-৫. কনিক্যাল ফ্লাস্ক এর কাজ কী?
উত্তরঃ- আয়তনমাত্রিক বিশেস্নষণ।
প্রশ্ন:-৬. স্টপকর্ক কী?
উত্তরঃ- ব্যুরেট থেকে দ্রবণের পতন নিয়ন্ত্রণকারক ব্যবস্থা।
প্রশ্ন:-৭. ওয়াটার বাথ কী?
উত্তর: কনিক্যাল ফ্লাস্কে সুষমভাবে তাপ সরবরাহে ব্যবহৃত পানিসহ পাত্র বিশেষ।
প্রশ্ন:-৮. CHCI কী?
উত্তর: C (হেক্সেন)।
প্রশ্ন:-৯ MSDS কী?
উত্তর: রাসায়নিক পরীক্ষণে ব্যবহৃত কেমিক্যালসমূহের নাম, সতর্কতা ও ঝুঁকি সম্পর্কিত নির্দেশিকা।
প্রশ্ন-১0. ল্যাবরেটরিতে পাতিত পানির ব্যবহার কী রুপ?
উত্তর: ল্যাবেরটরিতে সকল উপাদান ব্যবহার পূর্বে নিদিষ্ট এসিড/তরল ডিটারজেন্ট/সাধারণ পানি ইত্যাদি দিয়ে ধুঁয়ে নিতে হবে। সবশেষে সবগুলো যন্ত্রপাতি পাতিত পানি ধুঁয়ে দিতে হবে।
প্রশ্ন-১১. ল্যবরেটরিতে গ্লাসযন্ত্রের সংযুক্তকরণে কর্কের ব্যবহার লিখ।
উত্তর: দুইটি গ্লাস যন্ত্রের সংযোগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কর্কটি বাছাই করতে হবে। টিউর ও কর্কের গর্তে পিচ্ছিলকারক হিসেবে পানি/মিনারেল অয়েল/ গ্রীজ ব্যবহার করতে হবে। এরপর চাপ প্রয়োগ করে দুইটি গ্লাস যন্ত্র সংযুক্ত করা হয়।
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির গাইড
রসায়ন ১ম পত্র
অধ্যায়-১: পরিবেশ রসায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
HSC Chemistry 1st Paper
Chapter-1
Srijonshil
Question and Answer pdf download
অনুধাবনমূলকমূলক প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন-১. ল্যাবরেটারিতে পাতিত পানির ব্যবহার কী রুপ?
উত্তর: ল্যাবরেটরিতে সকল উপাদান ব্যবহার পূর্বে নিনির্দষ্ট এসিড/তরল ডিটারজেন্ট/সাধারণ পানি ইত্যাদি দিয়ে ধুঁয়ে নিতে হবে। সবশেষে সবগুলো যন্ত্রপাতি পাতিত পানি দিয়ে ধুঁয়ে দিতে হবে।
প্রশ্ন-২. ল্যাবরেটরিতে গ্লাসযন্ত্রের সংযুক্তকরণে কর্কের ব্যবহার লিখ?
উত্তর: দুইটি গ্লাস যন্ত্রের সংযুক্তকরণের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কর্কটি বাছাই করতে হবে। টিউব ও কর্কের গর্তে পিচ্ছিলকারক হিসেবে পানি/মিনারেল অয়েল/গ্রীস ব্যবহার করতে হবে। এরপর চাপ প্রয়োগ করে দুইটি গ্লাস যন্ত্র সংযুক্ত করা হয়।
প্রশ্ন-৩. আরোহী ধ্রুবক দ্বারা কী বুঝা যায়?
উত্তর: আরোহী ধ্রুবক বিভিন্ন ব্যালেন্সের জন্য বিভিন্ন। আরোহী ধ্রুবকের মানের উপর নির্ভর করে কত কম পরিমাণ ওজন ঐ পলবুঙ্গি ব্যালেন্স দ্বারা নির্ণয় করা যাবে।
প্রশ্ন-৫. ল্যাবরেটরিতে রাসায়নিক দ্রব্য ও যন্ত্রপাতি সজ্জিতকরণে কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য?
উত্তর: রাসায়নিক বিক্রিয়া নির্দিষ্টতা অনুযায়ী রাসায়নিক দ্রব্য ও যন্ত্রপাতি টেবিলে সাজাতে হবে। কোনো অবস্থায়ই রাসায়নিক দ্রব্যের মূল বোতল টেবিলে রাখা যাবে না। প্রয়োজনীয় রাসায়নিক ক্রব্য বিকার বা কনিক্যাল ফ্লাস্কে রেখে মূল বোতল যথাস্থানে রাখতে হবে।
প্রশ্ন-৬.টাইট্রোশনে ব্যুরেটের প্রয়োগ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: টাইট্রোশনে ব্যুরেট হতে দ্রবণ ধীরে ধীরে কনিক্যাল ফ্লাস্কে ঢেলে দ্রবণকে পূর্ণ-প্রশমিত করা হয়। যখন কনিক্যাল ফ্লাস্কে দ্রবণ ঢালা হয় তখন ডান হাতের সাহায্যে কনিক্যাল ফ্লাস্কের দ্রবণকে স্ট্যান্ডসহ ব্যুরেটটিকে চোখের দৃষ্টি রেখা বরাবর ব্যুরেটের দ্রবণে দ্রবণের নিচের তলকে রেখে গৃহীত তরলের আয়তনকে পরিমাপ করা হয়।
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির গাইড
রসায়ন ১ম পত্র
অধ্যায়-১: পরিবেশ রসায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
HSC Chemistry 1st Paper
Chapter-1
Srijonshil
Question and Answer pdf download
১নং সৃজনশীল প্রশ্ন:
নিম্নের অনুচ্ছেদটি পড় এবং সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দাও।
সরবারাহকৃত দ্রবণ-এর জন্য একাদশ শ্রেণির একজন ছাত্র অক্সালিক এসিডের আয়তনের মোলার ঘনমাত্রার দ্রবণ তৈরি করতে চায়। সে অক্সালিক এসিডের ভর পরিমাপনের জন্য পল-বুঙ্গি ব্যালেন্স ব্যবহার করল। এতে কত গ্রাম অক্সালিক এসিড নিতে হবে তা সূত্র ব্যবহার করে বের করে নিল। উলেস্নখিত প্রতীকগুলো প্রচলিত অর্থে ব্যবৃত হয়।
ক . ল্যাবরেটরিতে অগ্নি ঘন্টা কোথায় লাগানো উচিত ?
খ . ল্যাবরেটরিতে নিরাপদ কম্বল ব্যবহার করা হয় কেন ?
গ . উদ্দীপকের প্রমাণ দ্রবণ তৈরির নিয়মাবলী বর্ণনা কর।
ঘ . উদ্দীপকের সরবরাহকৃত ক্ষারের ঘনমাত্রা নির্ণয়ের জন্য উলিস্নখিত এসিডের প্রয়োজনীয়তা বিশ্লেষণ করো।
১নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ক).
অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রেও পাশেই যাতে চোখে পড়ে এমন স্থানে দেয়ালের সাথে অগ্নি ঘন্টা লাগানো উচিত।
১নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (খ).
ল্যাবরেটরিতে নিরাপদ কম্বল ব্যবহার করা হয় কারণ যদি আগুন ধরে যায় তবে উক্ত কম্বল দিয়ে চেপে ধরে আগুন নিভানোর চেষ্টা করতে হবে। এটি ফায়ার ঘন্টার পাশে লাল বাক্রে রাখতে হবে।
১নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (গ).
অক্সালিক এসিড এর প্রমাণ দ্রবন তৈরী করতে হবে।
এখানে, আয়তন,
ঘনমাত্রা,
অক্সালিক এসিডের আণবিক ভর,
অক্সালিক এসিডের প্রয়োজনীয় ভর,
বা,
এর অক্সালিক এসিডের প্রমাণ দ্রবণ তৈরী করতে ছাত্রটিকে আয়তনমিতিক ফ্লাস্কে অক্সালিক এসিড নিতে হবে।
১নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ঘ).
উদ্দীপকে সরবরাহকৃত এর ঘনমাত্রা নির্ণয়ের জন্য ক্ষারটিকে প্রমাণ দ্রবণ অক্সালিক এসিডের সাথে টাইট্রেশন করতে হবে। টাইট্রেশন থেকে এসিডটিকে প্রশমিত করার জন্যে ক্ষারের আয়তন জানা যায়। অতঃপর, ট্রাইট্রেশন সূত্র ব্যবহার করে সহজেই ক্ষারের ঘনমাহ্রা নির্ণয় করা যায়া।
মনে করি, এর আয়তন=
এর ঘনমাত্রা=
অক্রালিক এসিডের আয়তন=
অক্রালিক এসিডের ঘনমাত্রা=
সুতরাং,
বা,
বা,
এখানে, হল ক্ষারের ঘনমাত্রা যা নির্ণয় করতে হবে।
হল ক্ষারের আয়তন, যা ব্র্যরেট থেকে পাঠ নিতে হয়।
সুতরাং, উদ্দীপকের সরবরাহকৃত ক্ষারের ঘনমাত্রা নির্ণয়ের জন্য উলেস্নখিত এসিডের প্রয়োজনীয়তা অপরি
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির গাইড
রসায়ন ১ম পত্র
অধ্যায়-১: পরিবেশ রসায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
HSC Chemistry 1st Paper
Chapter-1
Srijonshil
Question and Answer
২নং সৃজনশীল প্রশ্ন:
কেমিস্ট্রি ল্যাব এ, অন্তুও সহপাঠী সুমন পিপেট দিয়ে দ্রবণ নিতে গিয়ে তার ঠোঁট কেটে ফেললো। কারণ, পিপেটের খোলা প্রামত্মটি বেশ ধারালো ছিল। অন্যদিকে, অন্তুও আরেক সহপাঠী সাইদ বোতলের মুখে কর্ক লাগিয়ে তাতে গ্লাসটিউব লাগাতে গিয়ে ভেঙে ফেললো। অন্তু ব্যাপারগুলো অবলোকন কওে, গ্লাস সামগ্রীর নিরাপদ ব্যবহারের আলোকে, তার সহপাঠীদেও ভুলগুলো ধরতে পারলো এবং নিজে করার সময় বেশ নিরাপদেই কাজ দুটি সম্পন্ন করল।
ক . চোখে ক্ষার লাগলে কী পরিমাণ এসিড ব্যবহার করতে হবে?
খ . ত্বকে এসিড বা ক্ষার লাগলে ডাক্তারের পরামর্শেও পূর্বে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে?
গ . ঘটনার আলোকে, অন্তুও সহপাঠীরা কী ভুল করেছিল বলে তুমি মনে কর?
ঘ . অন্তু কোন পরিবর্তিত নিয়ম বা কৌশল অবলম্বন কওে দুটি গ্লাস সামগ্রী নিরাপদে ব্যবহার করতে পারল ?যৌক্তিক ব্যাখ্যা দাও।
২নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ক).
বেরিক এসিডের সম্পৃক্ত দ্রবণের কয়েক ড্রপ।
২নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (খ).
প্রথমত পর্যাপ্ত পরিমাণ শীতল পানি দিয়ে ধুঁয়ে দিতে হবে। এসিড লাগলে এবং ক্ষার লাগলে ইথানয়িক এসিড দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ
স্থানে ধুঁয়ে দিতে হবে।
২নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (গ).
ঘটনার আলোকে অন্তত দুজন সহপাঠী বন্ধু গ্লাসসামগ্রী ব্যবহারে যা ভুলগুলো করেছিল তা নিমণরূপঃ
গুমনঃ পিপেট দ্বারা যদি কেউ কোন দ্রবণ একপাত্র হতে অন্য পাত্রে স্থানামত্মর করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে দেখেনিতে হবে যে পিপেট এর প্রামত্ম দুটি মসৃণ কিন। সুমন পিপেট এর যে প্রামেত্ম মুখ দিয়ে দ্রবণ চোষন করছিল নিশ্চয়ই সেই প্রামত্ম ধারালো ছিল (যেহেতু কাঁচ দাবারা তৈরি), তাই তার মুখ কেটে গিয়েছিল।
গাইদ : বোতলের মুখে (গোলতলী ফ্লাস্ক) কর্ক লাগিয়ে তাতে গ্লাসটিউব লাগাতে গেলে বেশ সাবধানে চাপ প্রয়োগ করা লাগে বা লুব্রিকেটিং পদার্থ ব্যবহার কওে টিউবকে কর্কের ছিদ্রপথে আসেত্ম আসেত্ম ঢুকাতে হয়। নিশ্চয়ই এ ধরনের সতকৃতা অবলম্বন না করায় সাইদ গ্লাসটিউবটি ভেঙে ফেলেছিল।
২নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ঘ).
অন্তু বেশ সাবধানেই কাজ দুটি সফলভাবে, কোনরূপ দুর্ঘটনা ছাড়া সম্পন্ন করেছিল। সে যে ধরনের নিরাপত্তা নিয়ম বা কৌশল অনলম্বন করে থাকতে পাওে তা হল- পিপেটাটিকে সুখে স্পর্শ অন্তু দেখে নিয়েছিল যে প্রামত্ম দুটি মসৃণ কিনা। যদি মসৃণ না হয়ে থাকে তাহলে সে নিশ্চয়ই ঐ পিপেটাটি ব্যবহার না করে, নতুন আরেকটি পিপেট ব্যবহার করে থাকতে পারে। অথবা, সে ঐ পিপেট এর ধারাপলো প্রামত্মটিকেই ফায়ার পলিশিং এর মাধ্যমে মসৃণ করে নিতে পারে। যে কোন গ্লাসসামগ্রীতে কর্ক লাগানোর পূর্বে তা পানিতে ভিজিয়ে নিলে সুন্দরভাবে এটে যায় বা গ্লাসসামগ্রীর মুখটি ভেঙে যাবার সম্ভানাও কম থাকে। নিশ্চয়ই অন্তু এই ব্যাপারটি মাথায় রেখেছিল। অন্তু কর্কটিকে ধীওে ধীওে বোতলের মুখে সংযুক্ত কওে তার ছিদ্রপথে প্রথমে তেল বা পানি লাগিয়েছিল এবং তারপ কম চাপ প্রয়োগ করে আসেত্ম আসেত্ম টিউবটিকে প্রবেশ করিয়েছিল। তাই, অন্তু নিরাপদেই টিউবটিকে না ভেঙে সম্পন্ন করতে পেরেছিল।
৩নং সৃজনশীল প্রশ্ন:
পরীক্ষণের এর পূর্বে |
পরীক্ষণ এর পরে |
||
গ্রাম |
মিলিগ্রাম |
গ্রাম |
মিলিগ্রাম |
400 |
500 |
200 |
500 |
100 |
400 |
50 |
300 |
50 |
50 |
40 |
100 |
উপরের চার্টে পল্বুঙ্গি ব্যালেন্সে ডান পালস্নায় নেয়া বাটখারাগুলোর ভর ওদয়া আছে। পরীক্ষণের জন্য পাত্র থেকে উপাদান সরানোর আগে ও বড় দঠস ও ৪টি ছোট দাগ অতিক্রম করে এবং নেয়ার পরে ৩টি বড় দাগের পর ২টি ছোট দাগ। উলেস্নখ্য ব্যালেন্সটির আরোহী ধ্রম্নবক ছিল 0.0001।
ক. রিয়েজেন্ট কী?
খ. গ্লাস সামগ্রী পরিষ্কারকরণের জৈব দ্রাবক ব্যবহার ক্ষতিকর কেন?
গ. উদ্দীপকে ব্যবহৃত পলবুঙ্গি ব্যালেন্সটি ব্যবহারের সময় কী কী মনে রাখবে ?উলেস্নখ কর।
ঘ. উদ্দীপকের পরীক্ষাটিতে কি পরিমাণ উপাদান ব্যবহার করা হয়েছিল?ঐুক্তিসহ ব্যাখ্যা করো।
৩নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ক).
Reagent বা বিকারক বলতে কিছু নির্দিষ্ট রাসায়নিক দ্রব্য বা যৌগকে বুঝায়, যাদের উপস্থিতিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘাটিত হয়।
৩নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (খ).
গ্লাসসামগ্রী পরিষ্কারকরণে জৈব দ্রাবক বা সালভেন্টগুলো বেশ কার্য়করী হলে তা ব্যবহার করা নিরাপদ নয়। কারণ জৈব দ্রাবকগুলো মূলত উদ্বায়ী এবং ক্ষতিকারক হয়ে থাকে। যার ফলে চোখ জ্বালা পোড়া করা, শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সতমস্যা ইত্যাদি ঝুঁকি থাকে। উদ্বায়ী এসব জৈব দ্রাবক গলা ও ফুসফুসের ক্ষতিকারক হতে পারে। এছাড়া ত্বকে জৈব দ্রাবক স্পর্শ করলে চামড়া ফেঁটে যাওয়া বা এলর্জিও সৃষ্টি হতে পারে।
৩নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (গ).
পলবুঙ্গি ব্যালেন্স ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যলেন্স করার সাধারণ পদ্ধতিসমূহ অনুসরণ করা ছাড়াও যে সব বিষয় মাথায় রাখা উচিত তার মধ্যে তুলাদন্ড বা পালস্নাই ব্যালেন্সটির প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ব্যবহারবিধি: প্রথমে এডজাস্টিং স্ক্রু ঘুরিয়ে ও স্পিরিট লেভেল দেখে নিয়ে বেদী ভূসমামত্মরাল করা হয়। দাগাংকিত তুলাদন্ডের 0 চিহ্নিত দাগে আরোহীকে বসানো হয়। বেদীর সাথে যুক্ত হাতল ঘুরিয়ে নির্দেশক কাঁটা সূচক স্কেলের 0 চিহ্নের উভয় দিকে সমান দাগ অতিক্রম করে দুলে কিনা এবং ব্যালেন্স স্থিও হলে নির্দেশক সূচক স্কেলের 0 দাগে স্থির থাকে কি-না তা দেখে নিতে হয়। এবার বুঙ্গেও ব্যালেন্সর ডান পালস্নায় ওজন বাক্স হতে ওজন বাটখারা এবং বাম পালস্নায় যে রাসায়নিক উপাদানকে ওজন করার প্রয়োজন তাকে পাত্র সহকাওে নেয়া হয়। নির্দেশক সূচক স্কেলের দাগের কাছাকাছি স্থির হয় তখন আরোহীকে প্রয়োজনমত 0 তুলাদান্ডের স্কেলের 0 হতে কয়েক দাগ সরিয়েং নিয়ে নির্দশক সূচক শূন্য দাগে স্থির করা হয়।
৩নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ঘ).
পরীক্ষণে কী পরিমাণ উপাদান পাত্র হতে ব্যবহার করা হয়েছিল তা বের করতে পরীক্ষণের পূর্বে উপাদানসহ পাত্রের ভর এবং পরে উপাদানসহ পাত্রের ভর পরিমাপ করতে হবে। তারপর এদেও বিয়োগফল নিলেই বধ্যবর্হত উপাদানের ভর পাওয়া যাবে।
পরীক্ষণের পূর্বে উপাদানসহ পাত্রের ভর
=(400+100+50)g +(500+400+50)mg +(0.001×54)g
[যেহেতু আরোহী তুলাদন্ডের 5টি বড় দাগ এবং4 টি ছোট দাগ অতিক্রম করেছিল তাই 5×10+4=54]
=
=
একই ভাবে, পরীক্ষণের পরে উপাদানসহ পাত্রের ভর
=(200+50+40)g+ g+(0.0001×32)g
=290g+ g +(0.0001×32)g
=290.9032g.
পরীক্ষণের ব্যবহৃত উপাদানের ভর =(550.9554 – 290.9032)
=260.0522g
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির গাইড
রসায়ন ১ম পত্র
অধ্যায়-১: পরিবেশ রসায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
HSC Chemistry 1st Paper
Chapter-1
Srijonshil
Question and Answer
৪নং সৃজনশীল প্রশ্ন:
ক. ডেসিকেটর (Desiccator) কী?
খ. ল্যাবরেটরির ক্ষতিকর গ্যাস SO3 কে কীভাবে প্রয়োজনীয় পদার্থে রূপামত্মর করবে?
গ. উদ্দীপকে দেখানো ফিল্টার কোন ধরনের পরীক্ষণে ব্যবহৃত হয় বলে তোমার ধারণা?ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের যে অ্যানালিসিস পদ্ধতি তা কী কী উপায়ে সম্পন্ন করা হয় ?যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।
৪নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ক).
যৌগসহ ওজন বোতল সিনটার্ড ক্রুসিবল প্রভৃতি শুষ্ক অবস্থায় রাখা ও ঠান্ডা রাখার জন্য তলায় শুষ্কীকারক দ্রব্য (Dehydratring) যেমন- CaCl2 সহকাওে যে কাঁচাপাত্র ব্যবহার করা হয় তাকে ডেসিকেটর বলে।
৪নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (খ).
রাসায়নিক পরীক্ষণে কোন ল্যাবরেটরিতে SO3 (সালফার ট্রাই অক্সাইড) জাতীয় গ্যাস উৎপন্ন হলে তাকে চুনের পানির দ্রবণের ভেতর দিয়ে চালনা করলে ক্যালসিয়াম সালফেট এ পরিনত হয় যা প্যারিস পস্নাস্টার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। SO3(g)+CaO CaSO4
৪নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (গ).
ধাতব সালফাইড যুক্ত এত ছোট আকারের ফিল্টার পেপার কোন যৌগে অয়ন সনাক্তকরণে ব্যবহৃত হয়। যেখানে ব্যবহৃত যৌগের নমুনার পরিমাণ 5mg বা 0.1mL এর বেশি হয় না। অর্থাৎ পদ্ধতিটি মাইক্রো অ্যানালিসিস এর একটি পরীক্ষণ পদ্ধতি এবং এটি মূলত মাইক্রোপদ্ধতিতে Spot test নামে পরিচিত।এ ধরনের পদ্ধতিতে spot Reaction এর মাধ্যমে মূলত আয়ন সনাক্ত করা হয় যাতে Reagat বা বিকারক 0.1mL এর এরও কমদ্রবণ নিশ্চিত করতে পাওে উপস্থিত আয়নের পরীক্ষণ বা বিক্রিয়া। এ ধরনের Spot test এ যে সব ফিল্টার পেপার ব্যবহৃত হয় তাতে মূলত জিঙ্ক, ক্যাডমিয়াম, অ্যান্টিমনি ইত্যাদি ধাতুর সালফাইড দ্রবীভহত থাকে। যেমন- উলিস্নখিত অ্যান্টিমনি (lll) সালফাইডযুক্ত পেপটারটিতে শুধুমাত্র Ag+,Cu2+,Hg2+ এর অধঃক্ষেপ পড়ে যখন Pb2+,Cd2+,Fe2+,Zn2+ ইত্যাদি আয়ন উপস্থিত থাকে।
৪নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: (ঘ).
মাইক্রোঅ্যানালিসেসে আরও যে সব পদ্ধতিতে বিশেস্নষণ করা হয়ে থাকে তা হল-
i. সূক্ষ্ণ ছিদ্রযুক্ত বা ছিদ্রছাড়া সমললীয় জায়গায় (Surface) বিকারক ও নমুনা দ্রবণের বিক্রিয়া ঘটানোর মাধ্যমে।
ii. উপযুক্ত মাধ্যমে নমুনা দ্রবণের একটি মাত্র mL ড্রপ যোগ করে।
iii. বিকারক কাগজের স্ট্রিপ বা ড্রপ এর সাথে নমুনা দ্রবণ বা কঠিন পদার্থ হতে বিমুক্ত গ্যাসের বিক্রিয়ার মাধ্যমে।
iv. এক বিন্দু বিকারক দ্রবণ (0.5-2mL) ও নমুনা দ্রবণে মিশিয়ে তার ফলে প্রাপ্ত উৎপাদেও সাথে জৈব দ্রাবকের বিক্রিয়ায়।
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির গাইড
রসায়ন ১ম পত্র
অধ্যায়-১: পরিবেশ রসায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
HSC Chemistry 1st Paper
Chapter-1
Srijonshil
Question and Answer
PDF Version
✅ HSC রসায়ন ১ম পত্র: ২য় অধ্যায়: সৃজনশীল এবং বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর
0 Comments:
Post a Comment