Read the beginning of the following story and complete it in your own way. Give a title to it: [DB’08]
Kashem is a poor rickshaw puller in Dhaka. He drives his rickshaw to different areas of the city. One day he saw some men selling lottery tickets enticing the passersby. Kashem felt tempted and bought a ticket. He knew the date of the draw. He was waiting eagerly for the day. Then the much awaited day came and he purchased a daily newspaper............
Fortunate Rickshaw Puller
Kashem is a poor rickshaw Puller in Dhaka. He drives his rickshaw to different areas of the city. One day he saw some men selling lottery tickets enticing the passersby. Kashem felt tempted and bought a ticket. He knew the date of the draw. He was waiting eagerly for the day. Then the much awaited day came and he purchased a daily newspaper. As he received primary education in childhood, he could read and write a bit. He started to search the page in which the result of the lottery was published. He was trying to find out his ticket number with excitement. It was a great surprise for him when he found the number on the top of the list. Kashem won the first prize of the lottery. He was so excited that he burst into tears with joy. But he was at a loss how he would get the money.
Kashem contacted with one of his neighbours who was a school teacher. The teacher assured him every help. He took Kashem to the nearest police station and asked for their security. Then they communicated with the authority of the lottery. The authority checked the ticket and paid twenty five lac taka as the first prize. Kashem came back home with police protection.
The joys of Kashem knew no bounds. Kashem decided to do something for self-employment. He went back to his village and started a poultry farm. He also started a stationery shop alongside his poultry business. He deposited the rest of the money in a bank. The bad days of Kashem were gone and he became solvent and self-employed.
pdf download
ভাগ্যবান রিক্সাচালক
কাশেম ঢাকার একজন দরিদ্র রিক্সাচালক। সে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় রিক্সা চালিয়ে বেড়ায়। একদিন সে কিছু লোকদেরকে পথিকদের প্রলোভন দেখিয়ে লটারি টিকিট বিক্রি করতে দেখল। কাশেম প্রলুব্ধ হল এবং একটি টিকিট কিনল। সে ড্র-এর তারিখ জানত। সে দিনটির জন্য আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করছিল।
তারপর দীর্ঘ অপেক্ষার দিনটি এল এবং সে একটি দৈনিক পত্রিকা কিনল। যেহেতু সে ছোটবেলায় প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেছিল, সে সামান্য পড়তে এবং লিখতে পারত। যে পাতায় লটারির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল সে সেই পাতাটি খুঁজতে আরম্ভ করল। সে উত্তেজনার সাথে তার টিকিটের নম্বরটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করছিল। তার কাছে এটা অনেক বড় একটা বিস্ময় ছিল যখন সে তার নম্বরটি তালিকার শীর্ষে দেখতে পেল। কাশেম লটারির প্রথম পুরস্কার জিতেছে। সে এত উত্তেজিত ছিল যে সে আনন্দে কেঁদে ফেলল। কিন্তু কিভাবে সে টাকাটা পাবে এই ভেবে সে হতবুদ্ধি হয়ে গেল।
কাশেম তার এক প্রতিবেশী যিনি ছিলেন শিক্ষক, তার সঙ্গে যোগাযোগ করল। শিক্ষক তাকে সমস্ত সহায়তার আশ্বাস দিলেন। তিনি কাশেমকে নিকটবর্তী থানায় নিয়ে গেলেন এবং তাদের নিরাপত্তা চাইলেন। তারপর তারা লটারি কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করলেন। কর্তৃপক্ষ টিকিটটি পর্যবেক্ষণ করলেন এবং প্রথম পুরস্কার হিসেবে পঁচিশ লক্ষ টাকা পরিশোধ করলেন। কাশেম পুলিশি নিরাপত্তায় বাড়ি ফিরে এল। কাশেমের আনন্দের সীমা ছিল না। কাশেম আত্মকর্মসংস্থাপনের জন্য কিছু করার সিদ্ধান্ত নিল। সে তার গ্রামে ফিরে গেল এবং একটি হাঁস-মুরগির খামার শুরু করল। সে তার পোলট্রি ব্যবসার পাশাপাশি একটি মনিহারি দোকানও শুরু করল। সে অবশিষ্ট টাকা একটি ব্যাংকে জমা রাখল। কাশেমের খারাপ দিনগুলো এখন চলে গেছে এবং সে এখন স্বচ্ছল এবং স্বাবলম্বী।
0 Comments:
Post a Comment