(a) What is a World Heritage Site? (b) Who declares it? (c) How is it declared? (d) How many world Heritage Sites are there in Bangladesh and what are they? (e) Describe the World Heritage Sites in Bangladesh.
World Heritage Sites in Bangladesh
A World Heritage Site is a place (natural or cultural) recognised by the international community in the shape of the World Heritage Convention declared by UNESCO in 1972. It is historically and geographically important. It possesses an universal value and it is a collective responsibility of the world's people to preserve it. Bangladesh is a small country. Though a small country, Bangladesh has three World Heritage Sites : the historic Shatgombuj Mosque of Bagerhat, the ruins of the Buddhist Vihar at Paharpur and the Sundarbans. The Shatgombuj Mosque is a 15th Century Islamic edifice. It is an enormous Moghul architectural site covering a very large area. It has sixty pillars, which support seventy seven exquisitely curved domes. The Buddhist Vihar at Paharpur was founded in the 7th century. Its layout is perfectly adapted to its religious function. It is the largest single Buddhist monastery in the Indian subcontinent. It was declared a World Heritage Site in 1986. The Sundarbans is the 52nd World Heritage Site in the world. It is a mangrove forest and it is famous for its natural beauty. The world famous Royal Bengal Tiger lives in this forest. It has a peaceful atmosphere. It is renowned for its great variety of wild life. These are our pride. We should be aware of our duties and responsibilities regarding the World Heritage Sites.
বাংলাদেশে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানসমূহ
ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হচ্ছে ১৯৭২ সালে ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কনভেনশনের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দ্বারা স্বীকৃত একটি স্থান (প্রাকৃতিক কিংবা সাংস্কৃতিক)। এটি ঐতিহাসিক এবং ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর পৃথিবীব্যাপী মূল্য আছে এবং একে রক্ষা করা পুরো বিশ্বের মানুষের সামগ্রিক দায়িত্ব। বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র দেশ। ক্ষুদ্র দেশ হলেও বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছেঃ বাগেরহাটের ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ, পাহাড়পুরের ধ্বংসপ্রাপ্ত বৌদ্ধ বিহার এবং সুন্দরবন। ষাটগম্বুজ মসজিদ হচ্ছে ১৫শ শতকের ইসলামিক অট্টালিকা। এটি একটি ব্যাপক জায়গা বিস্তৃত মুঘল স্থাপত্য শিল্পের বৃহদাকার নিদর্শন। এর ষাটটি স্তম্ভ আছে, যা অত্যন্ত সুন্দরভাবে সাতাত্তরটি বাঁকানো গম্বুজের ভার বহন করে। পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহার সপ্তম শতাব্দীতে স্থাপিত হয়। ধর্মীয় কাজের কথা মাথায় রেখে এর স্থাপনা পরিকল্পনা করা হয়েছে। এটি ভারত উপমহাদেশে অবস্থিত একমাত্র এবং সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মঠ। এটি ১৯৮৬ সালে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষিত হয়। সুন্দরবন বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থানসমূহের মধ্যে ৫২ তম। এটি একটি ম্যানগ্রোভ বন এবং এটি এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে বিখ্যাত। বিশ্বখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার এই বনে বাস করে। এর পরিবেশ খুবই শান্তিপূর্ণ। এটি বন্যপ্রাণীর বৈচিত্র্যতার কারণে প্রসিদ্ধ। এগুলো আমাদের গর্ব। বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানসমূহের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের ব্যাপারে আমাদের সচেতন হওয়া উচিত।
0 Comments:
Post a Comment