(a) Do you support unfair means in the examination? (b) Why are you against of it? (c) Why do the students adopt unfair means? (d) What measures have the authorities recently taken to prevent unfair means from the examination? (e) Describe the good effects of the preventive measures. [RB '03]
Unfair Means in the Examination
To lead a civilized life, everybody needs proper education. Unfair means in the examination is a barrier to proper education. But, it is a great regret that many students adopt unfair means in the examination. As a student, I greatly oppose this shameful task because its effect is terrible in one's future life. Education in student life indicates a gradual development which makes one capable of facing the coming challenges of one's life. But, copying creates a non-skilled manpower and instigates corruption. Students adopt unfair means for various reasons. In some cases, our educational curriculum is yet based on memorization and students do not try for creativity. They try to memorize. When they fail to do that, they start copying in the examination. Many teachers spend more time to private tuition than to teach in classes. Besides, guardians are not careful about the proper schooling of their children. But, there is a ray of hope that the authorities have recently taken some measures to prevent unfair means from the examination. Nowadays curriculum is revised and it is made practical and creative. Teachers are being trained. Moreover, for adopting unfair means, there is punishment now. So, definitely the effect of these preventive measures is good. We can hope for a better educated nation now.
পরীক্ষায় অসদুপায়
সভ্য জীবন যাপনের জন্য প্রত্যেকের সঠিক শিক্ষা প্রয়োজন। পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন সুশিক্ষার পথে একটি বাধা। কিন্তু গভীর দুঃখের বিষয় হলো অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করে। একজন ছাত্র হিসেবে আমি এই ন্যাক্কারজনক কাজের ঘোর বিরোধী কারণ ইহা ভবিষ্যৎ জীবনের উপর মারাত্বক প্রভাব ফেলে। ছাত্রজীবনে শিক্ষা ধারাবাহিক উন্নতির নির্দেশ করে যেটি একজনকে জীবনে আসন্ন ঝুঁকিকে মোকাবেলা করতে সক্ষম করে তোলে। কিন্তু নকল অদক্ষ জনশক্তি তৈরি করে এবং দুর্নীতি ঘটায়। বিভিন্ন কারণে শিক্ষার্থীরা অসদুপায় অবলম্বন করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের পাঠ্যসূচি এখনও মুখস্থবিদ্যার উপর নির্ভরশীল এবং শিক্ষার্থীরা সৃজনশীলতার চেষ্টা করে না। তারা মুখস্থ করতে চেষ্টা করে। যখন তারা ব্যর্থ হয় তখন তারা পরীক্ষায় নকল করা শুরু করে। অনেক শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে ক্লাস না নিয়ে ব্যক্তিগত টিউশন করে সময় অতিবাহিত করে। তাছাড়া অবিভাবকেরা তাদের ছেলেমেয়েরা ঠিকমত স্কুলে যাচ্ছে কিনা সে বিষয়ে সতর্ক নয়। কিন্তু আশার কথা এই যে, সম্প্রতি সরকার পরীক্ষায় নকল এড়াতে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। বর্তমানে পাঠক্রম নতুন করে সাজানো হচ্ছে এবং এটিকে সৃজনশীল ও বাস্তবমুখী করে তোলা হয়েছে। শিক্ষকদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উপরন্তু, বর্তমানে নকল করার অপরাধে শাস্তির বিধান আছে। নিশ্চিতভাবে প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপগুলো খুবই উত্তম। এখন আমরা একটি শিক্ষিত জাতি আশা করতে পারি।
0 Comments:
Post a Comment