(a) What is self-employment? (b) How can a person be self-employed? (c) Does self-employment alleviate poverty and misery?
Self-Employment
Self-employment is the best employment that makes a man individually strong. It refers to 'not working for an employer but finding work for oneself or having one's own business'. That is, when a man or woman himself/ herself arranges a source of work is called self-employment. There are many ways to be self-employed in Bangladesh such as he/she may be a mechanic, driver, painter, fish cultivator, poultry farmer etc. There are many youth training centres across Bangladesh. Unemployed young people can take training from these institutions to be self-employed. They can get training from government run youth training centres at low cost. Trained at the centres, they can receive loan for the related business and start working. It is found that, in most cases, they come out successful. To be self-employed is really praiseworthy. By such effort, the poor, uneducated and above all educated but unemployed people can make a room in the work force and can change their lot radically. They can be self-sufficient and win poverty. It is true that his/ her job may be petty but not ignoble rather it is more honourable and significant than those jobs under an institution either government or non-government or private. In fact, self-reliance is the best reliance.
আত্মকর্মসংস্থান
আত্মকর্মসংস্থান সবচেয়ে ভালো কর্মসংস্থান যা একজন মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে শক্তিশালী করে। এটা নিয়োগকর্তার জন্য কাজ করা নয় কিন্তু নিজের জন্য কাজ খোঁজা বা নিজের ব্যবসা নিজে করাকে নির্দেশ করে। তার অর্থ, যখন একজন পুরুষ বা মহিলা নিজেই কাজের উৎস খুঁজে নেয় তাকে আত্মকর্মসংস্থান বলে। বাংলাদেশে আত্মকর্মে নিয়োজিত হওয়ার অনেক উপায় আছে যেমন সে একজন মেকানিক/ মিস্ত্রী, ড্রাইভার/ গাড়িচালক, চিত্রকর, মাছচাষী, হাঁসমুরগির খামারী ইত্যাদি হতে পারে। সারা বাংলাদেশে অনেক যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। বেকার যুবকেরা এই সমস্ত প্রতিষ্ঠানে স্বনিয়োজিত হওয়ার প্রশিক্ষণ নিতে পারে। তারা কম খরচে সরকার পরিচালিত যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতেও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে। কেন্দ্রগুলোতে প্রশিক্ষণ পেয়ে তারা কথিত ব্যবসায়ের জন্য ঋণ গ্রহণ করতে পারে ও কাজ শুরু করতে পারে। দেখা যায় যে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা সফল হয়। স্বনিয়োজিত হওয়া বাস্তবিকই প্রশংসার যোগ্য। এ চেষ্টার দ্বারা গরিব, অশিক্ষিত এবং সর্বোপরি সকল শিক্ষিত অথচ বেকার লোকেরা কর্মযজ্ঞে স্থান করে নিতে পারে এবং তাদের ভাগ্যের আমূল পরিবর্তন করতে পারে। তারা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারে এবং দারিদ্র্য জয় করতে পারে। এটা সত্য যে, তার কাজ ছোট হতে পারে তবে লজ্জাকর বা নিচ নয়। বরং এটা সরকারি বা বেসরকারি বা ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানের অধীনের সমস্ত কাজ অপেক্ষা অধিকতর সম্মানজনক ও গুরুত্বপূর্ণ। প্রকৃতপক্ষে, আত্মবিশ্বাস সবচেয়ে ভালো বিশ্বাস।
0 Comments:
Post a Comment