বিভিন্ন সালে আগত প্রশ্ন সংশ্লিষ্ট তথ্যাবলীঃ
১. সাঁওতাল উপজাতির পারিবারিক কাঠামো পিতৃতান্ত্রিক।
২. পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের স্থান-সপ্তম।
৩. ২০০৭ সাল নাগাদ ঢাকা শহরের লোকসংখ্যা-১ কোটি হয়েছে।
৪. জাতিসংঘের জনসংখ্যা সংক্রান্ত ২০০৯ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের স্থান-সপ্তম।
৫. বাংলাদেশে বাস নেই এমন উপজাতির নাম- মাওরী।
৬. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯২১ সালে।
৭. উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যঅন্সেলর- স্যার এ এফ রহমান।
৮. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়- ১৯৫৩ সালে।
৯. বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ।
১০. কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্ব প্রথম উপাচার্য ছিলেন- ড. ওসমান গণি।
১১. শিক্ষা বিভাগের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান- নায়েম।
১২. চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু-১ নির্মাণের উদ্দেশ্য- দেশের দক্ষিণ অঞ্চরে সহিত ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করা।
১৩. বাংলাদেশে সারা বছর নাব্য নদীপথের দৈর্ঘ্য- ৫২০০ কি. মি.।
১৪. বাংলাদেশে দীর্ঘতম রেলসেতু- যমুনা সেতু।
১৫. যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য- ৪.৮ কি. মি.।
১৬. যমুনা সেতুর পিলার-৫০টি।
১৭. বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলায় সম্প্রতি প্রথম রেল সংযোগ দেয়া হয়।
১৮. মহাখালী ফ্লাইওভারে ১৯টি স্প্যান আছে।
১৯. বাংলাদেশের ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের সংখ্যা-৪টি।
২০. স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকেটে শহীদ মিনারের ছবি ছিল।
২১. ‘সাবমেরিন কেবল’ প্রকল্পটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন।
২২. বাংলাদেশে সর্ব প্রথম ডিজিটাল টেলিফোন ব্যবস্থা-৪ জানুয়ারী ১৯৯০ সালে চালু হয়।
২৩. SPARSO প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।
২৪. বাংলাদেশে ১৯৮০ সালে রঙ্গিন টিভি অনুষ্ঠান স¤প্রচার শরু হয়।
২৫. ১৯৮৮ সালে সিউল অলিম্পিকে হামিদুজ্জামান খান এর শিল্পকর্ম প্রদর্শনীতে স্থান পায়।
২৬. শিশুকের স্থপতি মোস্তফা মনোয়ার।
২৭. জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেন।
২৮. স্টেপস-এর ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান।
২৯. জনাব এফ. আর খান বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ স্থপতি।
৩০. সংসদ ভবনের স্থপতি-লই আই কান।
৩১. সাবাস বাংলাদশ এর স্থপতি- নিতুন কুণ্ডু।
৩২. ইত্তেফাকের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদকের প্রকৃত নাম তফাজ্জল হোসেন।
৩৩. রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত স্মৃতি স্তম্ভের নাম রক্তসোপান।
৩৪. গ্রিনিচ মান সময় অপেক্ষা বাংলাদেশে সময় ৬ ঘন্টা অগ্রগামী।
৩৫. ঢাকার প্রাচীনতম বাংলা সাপ্তাহিক ‘ঢাকা প্রকাশ’ প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে।
৩৬. রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবস্থিত ‘দূর্জয়’ ভাস্কর্যের শিল্পী মৃণাল হক।
৩৭. দেশের একনম্বর সামাজিক সমস্যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি।
৩৮. দেশে বেসরকারী পর্যায়ে পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচী শুরু হয় ১৯৫৩ সালে।
৩৯. দেশে প্রথম ফিরোজ বেগম টেস্টাটিউব শিশুর মা হন।
৪০. ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এডিস মশা।
৪১. দেশে ডাক্তার প্রতি জনসংখ্যা-
৪২. ‘সূর্যের হাসি’ মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের প্রতীক।
৪৩. মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন আমিষ।
৪৪. WHO-এর মতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা ০.০১ মি. গ্রা.
৪৫. স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর মতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা ০.০৫ মি. গ্রা.
৪৬. বাংলাদেশে ৬১ জেলার পানিতে আর্সেনিক পাওয়া গেছে।
৪৭. ডায়াবেটিস সেচতনতা দিবস-২৮ ফেব্রুয়ারী।
৪৮. অগভীর নলক‚পের পানিতে বেশি মাত্রায় আর্সেনিক পাওয়া গেছে।
৪৯. দেশে শিশু মৃত্যুর হার-
৫০. জাতীয় জনসংখ্যা নীতিমালা ১৯৭৬ সালে প্রণয়ন করা হয়।
৫১. ঢাকা বিশ্বের ১১তম মেগাসিটি।
৫২. বাংলাদেশের কিশোর অপরাধের বয়স সীমা ৭-১৬ বছর।
৫৩. ২০১৫ সালে ঢাকা হবে বিশ্বের ৪র্থ মেগাসিটি।
৫৪. বাজেটে শিক্ষা থাতে বরাদ্দ-
৫৫. ১৯৯৩ সালে খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষা কর্মসূচী চালু হয়।
৫৬. বাংলাদেশে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয় ১৯৯৩ সালে।
৫৭. বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা আইন পাশ হয় ১৯৯০ সালে
বাংলাদেশের জনসংখ্যাঃ
আদমশুমারীঃ কোনো নির্দিষ্ট সময়ে দেশের মধ্যে যে সকল লোক বাস করে, তাদের প্রত্যেককে গণনা করা ও প্রত্যেকের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও অন্যান্য বিষয় সম্বন্দে তথ্য সংগ্রহ করার সরকারি প্রচেষ্টাই হলো আদমশুমারি। দেশে ২০০১ সাল পর্যন্ত চারটি আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। এগুলো অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১, ও ২০০১ সালে।
১. বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার-
২. বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা-
৩. জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান-
৪. জনসংখ্যার দিক থেকে এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান-
৫. জনসংখ্যার দিক থেকে মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান
৬. ২০১০ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা হবে ১৫ কোটি
৭. বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব-
৮. জনসংখ্যার গড় আয়ু-
৯. পুরুষ ও মহিলার অনুপাত-
১০. মহিলা প্রতি প্রজনন হার-
১১. বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা (জনসংখ্যা)- ঢাকা।
১২. সবচেয়ে কম মানুষ বাস করে- বান্দরবান জেলা (৫৫/ বর্গ কি. মি.)
১৩. জনসংখ্যার ভিত্তিতে বাংলাদেশের বৃহত্তম থানা- বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী)।
১৪. ডাক্তার প্রতি জনসংখ্যা-
১৫. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সরকার কর্তৃক গ্রহীত একটি প্রজেক্ট (NPSP) (Health Nutrition and Population sector Project)
0 Comments:
Post a Comment