Crafts of Bangladesh Paragraph

(a) What is craftwork? (b) How is a craftwork shaped? (c) Who determine the form and content of craftwork? (d) Mention the distinctive qualities of a craftwork.

Crafts of Bangladesh

A craftwork is an applied form of art. It is a social and cultural product reflecting the inclusive nature of folk imagination. A craftwork, though doesn't bear the maker's signature, retains a personal touch. 'Nakshikantha' is a fine example of Bangladeshi craftwork. We wonder at a Nakshikantha for its artistic ingenuity. Our personal ignorance of the artist of a craftwork doesn't diminish his/ her worth. A craftwork is shaped by the interaction of individual creativity and community aesthetics, utility functions and also human values. A craftwork also represents a way of life and a cultural flavour. That's why changes in lifestyle and material conditions are expected to have their influence on craftworks and their production. But craftworks face some problems in this era. Its future is under threat due to industrialization and meachanization. Now, crafts that are disappearing should be revived. Nowadays, even when the market is an important factor, community aesthetics determine the form and content of the work. Craftworks like dolls reflect community aesthetics so much that the market cannot impose its preference on them. Craftworks are dynamic objects, always evolving and abreast of changing tastes and preferences. As a result, their demand still remains throughout the country and beyond.

বাংলাদেশের শিল্পকর্ম

একটি শিল্পকর্ম হল শিল্পকলার প্রায়োগিক রূপ। এটি একটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পণ্য যাতে লোক কল্পনার সামুদয়িক আচরণের প্রকাশ ঘটে। একটি শিল্পকর্ম যদিও সচরাচর এর প্রস্তুতকারকের স্বাক্ষর বহন করে না কিন্তু ব্যক্তিগত স্পর্শ বজায় থাকে। ‘নকশিকাঁথা’ বাংলাদেশি শিল্পকর্মের এক চমৎকার উদাহরণ। আমরা ‘নকশিকাঁথার’ শৈল্পিক উদ্ভাবনপটুতা দেখে অবাক হই। একজন শিল্পকর্মের শিল্পীর সম্পর্কে আমাদের ব্যক্তিগত অজ্ঞতা তার যোগ্যতাকে ধ্বংস করে না। একটি শিল্পকর্মকে ব্যক্তিগত সৃজনশীলতা, সাম্প্রদায়িক নান্দনিকতা, ব্যবহারিক উপযোগিতা ও মানবিক মূল্যবোধের মিথস্ক্রিয়া দ্বারা রূপদান করা হয়ে থাকে। একটি শিল্পকর্ম আরও প্রতিনিধিত্ব করে একটি জীবনধারার এবং একটি সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের। একারণে জীবনযাপনপদ্ধতি ও বাস্তব ক্ষেত্রে পরিবর্তনের প্রভাব শিল্পকর্মের ওপর পড়বে বলে প্রত্যাশা করা হয়। কিন্তু এ যুগে শিল্পকর্ম কিছু সমস্যার মুখে পড়েছে। শিল্পায়ন ও যান্ত্রিকতার কারণে এর ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে। এখন বিলীয়মান শিল্পকর্মগুলো পুনরুদ্ধার করা দরকার। আজকাল যখন বাজার একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক, সামাজিক নন্দনবোধ শিল্পকর্মের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে। পুতুলের মতো শিল্পকর্মগুলো সাম্প্রদায়িক নান্দনিকতাকে এতো বেশি প্রতিফলিত করে যে বাজার এদের প্রতি তার বিশেষ পক্ষপাত আরোপ করতে পারে না। একটি শিল্পকর্ম এভাবেই একটি প্রাণবন্ত কর্ম যা সর্বদা বিকাশমান এবং পরিবর্তিত স্বাদ ও রুচির সাথে সর্বদা তাল মিলিয়ে চলে। এর ফলে, সারা দেশে এবং দেশের বাইরে তাদের চাহিদা এখনো রয়েছে।