(a) What do you understand by culture? (b) What is the biggest cultural function of Bangladesh? (c) When is it celebrated? (d) How is it celebrated? (e) How do the rural people celebrate the day? [SB'16; CtgB '13]
Celebration of Pahela Baishakh
Culture is the way we lead our life. Every nation has a culture of its own. Pahela Baishakh, the first day of Bangla New Year is a part and parcel of Bengali culture. It is celebrated throughout the country with great festivity and fervour. The day's first programme begins at Ramna Batamul. Wearing punjabi and pajama people of different ages and classes attend the programme. Chhayanat, a cultural organization performs there. They sing in chorus welcoming the Bangla New Year. A procession is brought out carrying festoons, posters, banners, placards. The participants dance and sing wearing masks. The Shilpakala Academy, Jatiya Press Club and many other socio-cultural organizations arrange cultural and discussion programmes. Bangladesh television and Bangladesh Betar telecast live programmes. The national dailies bring out special supplements highlighting the significance of the day. The traders and businessmen open halkhata and entertain the customers with sweets. People roam around different areas. They eat special foods and enjoy carnivals. A remarkable arrangement on this day is the colourful procession known as 'Mangal-shovajatra' by the students of the Institute of Fine Arts of Dhaka University. Thus goes the day amidst the flow of joy everywhere. In fact, the celebration of Pahela Baishakh reminds us of our cultural heritage that we are going to lose.
পহেলা বৈশাখ উদযাপন
আমরা যেভাবে জীবন পরিচালনা করি তাই হচ্ছে সংস্কৃতি। প্রত্যেক জাতিরই তার নিজস্ব সংস্কৃতি রয়েছে। বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ বাংলা সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। ব্যাপক উৎসব ও উদ্দীপনার মাধ্যমে এটা সারা দেশে পালিত হয়। দিনের প্রথম কর্মসূচী শুরু হয় রমনার বটস্নেহেরলে। বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণীর মানুষ পাঞ্জাবি ও পাজামা পরিধান করে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট সেখানে দিনটি পালন করে। তারা বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে দলীয়ভাবে গান পরিবেশন করে। ফেস্টুন, পোস্টার, ব্যানার এবং প্লাকার্ড নিয়ে একটি শোভাযাত্রা বের হয়। অংশগ্রহণকারীরা মুখোশ পরে গান গায় ও নাচ পরিবেশন করে। শিল্পকলা একাডেমী, জাতীয় প্রেস ক্লাব এবং আরও অনেক সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভার আয়োজন করে। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার সরাসরি প্রোগ্রামগুলো সম্প্রচার করে। দিনটির গুরুত্ব সম্পর্কে জাতীয় দৈনিকগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র বের করে। ব্যবসায়ীরা হালখাতা খুলে এবং তাদের ক্রেতাদেরকে মিষ্টি মুখ করায়। লোকজন বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়ায়। তারা বিশেষ খাবার খায় আর মেলা উপভোগ করে। এদিনের উল্লেখযোগ্য আয়োজন হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের বর্ণিল শোভাযাত্রা যা “মঙ্গল-শোভাযাত্রা” নামে পরিচিত। এভাবে সর্বত্রই আনন্দের মাধ্যমে দিনটি চলে যায়। প্রকৃতপক্ষে, পহেলা বৈশাখের উদযাপন আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় যা আমরা হারাতে যাচ্ছি।
0 Comments:
Post a Comment