বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ুঃ
বাংলাদেশ ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত এবং জলবায়ুর ওপর মৌসুমী জলবায়ুর অত্যধিক প্রভাব থাকায় এদেশের জলবায়ু ‘ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু’ নামে পরিচিত। নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া ও মৌসুমী জলবায়ু বাংলাদেশের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
১. গড় তাপমাত্রা- ২৭০ সে., গড় বৃষ্টিপাত-২০৩ সেমি.।
২. উষ্ণতম স্থান-লালপুর (নাটোর), শীতলতম-লালখান (সিলেট), উষ্ণতম জেলা-রাজশাহী।
৩. আবহাওয়া অফিস ৪টি। ঢাকা, পতেঙ্গা, খেপুপাড়া ও কক্সবাজার।
৪. ১৯০৫ সালে দিনাজপুরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১.৬০ সে. ।
৫. ১৯৯২ সালের ১৮ মে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ইশ্বদীতে ৪৫.১০ সে.।
৬. গ্রীস্মকালীন সময়ঃ মার্চ-মে
৭. বর্ষাকালীন সময়ঃ জুলাই-অক্টোবর
৮. উষ্ণতম মানঃ এপ্রিল, শীতলতম মাসঃ জানুয়ারী
৯. বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে কর্কটক্রান্তি রেখা।
১০. ঝিনাইদহ থেকে ঢাকা দিয়ে কুমিল্লা জেলার উপর দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে।
১১. বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।
১২. বাংলাদেশের কালবৈশাখী ঝড়ের কারণ উত্তর-পশ্চিম বায়ু।
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগঃ
১. ১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ের পর বাংলাদেশে আগত মার্কিন টাস্কফোর্সের নামঃ অপারেশন সি এঞ্জেল।
২. বিশ্ব পরিবেশ দিবসঃ ৫ জুন (১৯৯৩ সাল)।
৩. বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী আর্সেনিক পাওয়া গেছেঃ সামাটা, যশোর।
৪. সিডরঃ ডির অর্থ চোখ, ১৫ নভেম্বর ২০০৭ সালে এটা বাংলাদেশে আঘাত হানে। গতিবেগ ২৬০ কিলোমিটার।
৫. সিডর সিংহলি ভাষার শব্দ।
৬. ঢাকা নগরীর শব্দ দূষণ মাত্রা ১১৫-১৭০ ডেসিবল।
৭. আইলা শব্দের অর্থ ডলফিন বা শুশুক। ২৫ মে ২০০৯ সালে এটা বাংলাদেশে আঘাত হানে।
0 Comments:
Post a Comment