বাংলাদেশের উপজাতিঃ
১। আমাদের দেশে মোট উপজাতির সংখ্যা-৩১।
২। মোট জনসংখ্যার ১.০৮% উপজাতি।
৩। বাংলাদেশের বসবাসকারী উপজাতির সংখ্যা ৩১টি। পার্বত্য চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ১৩টি উপজাতি বাস করে।
৪। বিদ্যমান উপজাতির মধ্যে চাকমা প্রধান। এদের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ‘বিজু’, ধর্ম বৌদ্ধ।
৫। চাকমা, ত্রিপুরা ও মারমা উপজাতির বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বৈসাবী।
৬। পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও সাঁওতাল।
৭। মুসলমান উপজাতি- পাঙন, লাউয়া।
৮। দেশের ১৪টি জেলায় উপজাতিরা বসবাস করে।
৯। শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা মানবেন্দ্র নারায়ন লারমা।
১০। উপজাতিদের নিয়ে বই লিখেছেন কবি আবদুস সাত্তার।
১১। পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর।
১২। বাংলাদেশে চতুর্থ আদমশুমারিতে আর্থিক সহায়তা প্রদানকারী একমাত্র আন্তর্জাতিক সংস্থা UNDP।
১৩। গারোদের ভাষার নাম মান্দি।
১৪। গারোদের ধর্মের নাম সংসারেক।
১৫। রাখাইনদের আদি নিবাস আরাকান।
১৬। মুরংদের উৎসবের নাম মুৎসালাং।
১৭। মুরংদের দেবতার নাম রো।
বাংলাদেশের উপজাতিদের অবস্থানঃ
১. চাকমা-চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জেলায়।
২. ত্রিপুরা-পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জেলায়।
৩. মারমা-বান্দরবান, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার জেলায়।
৪. খুমী – বান্দরবান জেলার রুমা, লামা ও থানচি উপজেলায়।
৫. হাজং- ময়মনসিংহনেত্রকোনা জেলায়।
৬. রাজবংশী- রংপুর জেলা।
৭. গারো- ময়মনসিংহ, শেরপুর নেত্রকোনা ও টাঙ্গাইল জেলায়।
৮. সাঁওতাল- রাজশাহী, বগুড়া, রংপুর ও দিনাজপুর।
৯. রাখাইন- কক্সবাজার ও পটুয়াখালী।
১০. হদি- নেত্রকোণা জেলায়।
১১. হালুই নেত্রকোণা জেলা।
উপজাতি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রঃ
রাঙাামাটি- ট্রাইবাল কালচারাল ইনস্টিটিউট।
ত্রেকোণা- উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী, বিরিশিরি।
দিনাজপুর- ট্রাইবাল কালচারাল একাডেমী।
0 Comments:
Post a Comment