জাতীয় বিষয়াবলি
(পতাকা, সঙ্গীত, প্রতীক, রণসঙ্গীত, ক্রীড়া সঙ্গীত)
১. বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নাম-The People’s Republic of Bangladesh (গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ)।
২. বাংলাদেশের আইনসভা- ১ কক্ষ বিশিষ্ট এবং নাম- House of the Nation (জাতীয় সংসদ)
৩. রাজধানী- ঢাকা, ভাষা- বাংলা, জাতীয় সঙ্গীত- আমার সোনার বাংলা (দশ লাইন)।
৪. জাতীয় পতাকা- সবুজের মাঝে লালবৃত্ত, খেলা- কাবাড়ি, ধর্ম- ইসলাম, স্মৃতিসৌধ- জাতীয় স্মৃতিসৌধ, সাভার।
৫. জাতীয় পাখি- দোয়েল, ফুল-শাপলা, বন-সুন্দরবন, ফল- কাঁঠাল, মাছ-ইলিশ।
৬. জাতীয় পশু- রয়েল বেঙ্গল টাইগার, মসজিদ- বায়তুল মোকাররম।
৭. জাতীয় উদ্যান- সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
৮. জাতীয় পতাকার মাপ- দৈর্ঘ্য অনুপাত গ্রন্থ-১০:৬।
৯. আ স ম আব্দুর রব ২মার্চ ১৯৭১ সালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
১০. বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে ৩ মার্চ ৭১ সালে জাতীয় সংগীতের সুরে শাহজাহান সিরাজ প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
১১. জাতীয় পতাকার ডিজাইনার- মরহুম কামরুল হাসান।
১২. ২৫ চরন বিশিষ্ট স্বরবিতান ৪৬- এক গীতবিতান-এর স্বদেশ শীর্ষক ১ ম গীত- আমার সোনার বাংলা, বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। যার রচয়িতা ও রুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ সালে বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। অনুষ্ঠানে বাজানো হয় প্রথম ৪ চরণ ও প্ররণ ও প্রথম ১০ চরণ আমাদের জাতীয় সংগীত।
১৩. জাতীয় প্রতীক- একটি শাপলা ফুল যা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এই ফুলটিকে বেষ্টন করে আছে ধানের দুটি শীষ। চূড়ায় পাটগাছের পরস্পরযুক্ত তিনটি পাতা রয়েছে। পাতার উভয়পার্শ্বে দুটি করে মোট চারটি তারকা রয়েছে। এই চারটি তারকা চিহ্ন দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতিকে বোঝানো হয়েছে।
১৪. রণ সংগীতের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম যা নতুন গান নামে শিখা পত্রিাকয় বাংলা ১৩৩৫ সালে প্রকাশিত হয়।
১৫. রণ সংগীত সন্ধ্যা কাব্যের অন্তর্গত ছিল এবং অনুষ্ঠানে এর ২১ লাইন বাজানো হয়।
১৬. ক্রীড়া সংগীতের রচয়িতা সেলিমা রহমান, সুরকার-খন্দাকার নূরুল আলম। ইহা ১০ লাইন বিশিষ্ট। প্রথম লাইন-বাংলাদেশের দুরন্ত সন্তান আমরা দুর্গম দুর্জয়। শেষ লাইন-বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশের নাম হবে গৌরবময়।
১৭. জাতীয় কবি- কাজী নজরুল ইসলাম।
বাংলাদেশের জাতীয় দিবসমূহঃ
গ্রন্থ দিবস: ১ জানুয়ারী: স্বাধীনতা দিবস: ২৬ মার্চ
শিক্ষক দিবস: ১৯ জানুয়ারী: মুজিব নগর দিবস: ১৭ এপ্রিল
গণঅভ্যূত্থান দিবস: ২৪ জানুয়ারী: জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস: ৭ নভেম্বর
জনসংখ্যা দিবস: ২ ফেব্রুয়ারী: সশস্ত্রবাহিনী দিবস: ২১ নভেম্বর
শহীদ দিবস: ২১ ফেব্রুয়ারী: বেগম রোকেয়া দিবস: ৯ ডিসেম্বর
পতাকা দিবস: ২ মার্চ : শহীদ বুদ্ধিজীবী: ১৪ ডিসেম্বর
শিশু দিবস: ১৭ মার্চ: বিজয় দিবস: ১৬ ডিসেম্বর
আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ প্রাপ্তিঃ
১. জাতিসংঘ-১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪
২. আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আই.এম.এফ)-১০ মে, ১৯৭২
৩. আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আই.এল.ও)- ২২ জুন, ১৯৭২
৪. কমনওয়েলথ-১৮ এপ্রিল, ১৯৭২
৫. আস্কটাড-২০ মে, ১৯৭২
৬. ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ও.আই.সি)-১৯৭৪ সালে
৭. বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা- ১ জানুয়ারী, ১৯৯৫
৮. আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আই,ডি,এ)-২ জুলাই, ১৯৭২
৯. বিশ্বব্যাংক-২ জুলাই, ১৯৭২
0 Comments:
Post a Comment